নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
সুরের বাসনা তুমি
আমাতে জাগিয়ে তুলে
তুমি যে যেতে যেতে কত সুর ফেলে গেলে
কেন যে হঠাৎ কী কথা ভেবে পেছনে তাকালে
আজও কথাটি জানা হলো না
ওওও আজও কথাটি জানা হলো না
ওওও...
তুমি বুঝতে পারো নি কোনোদিনও
কেন ভুল করে ভুল করি বার বার
এই ভুলে ভরা স্বভাবটা আমার অহঙ্কার
কিছু অভিমান ঝরে যায় গোপনে
কেউ তা বোঝে না
এই ডানপিটে স্মৃতিগুলো মরমে
করে সারাটা সময় তোলপাড়
জানি...
একটি বিশেষ সংখ্যার জন্য সম্পাদকের বিশেষ অনুরোধে দেশের প্রধানতম কবির কাছ থেকে একটা কবিতা এলো। খাম থেকে কবিতাটি বের করে তিনি পড়তে শুরু করলেন।
অনন্ত মুখর নদী
কৃষ্ণভ্রমরের বুকে কাঁদে মুমূর্ষু শাবক
ঘড়িতে...
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি মেদিনীর পথে,
বঙ্গোপসমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে গভীর সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; কেওক্রাডাং পাহাড়ের রহস্য জগতে
বহুকাল নিমগ্ন ছিলাম; আরো দূর অন্ধকারে পাবনা নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে...
এই মহৎ বাণীগুলো ইংরেজিতে যতোটা রসময় ও উপভোগ্য, বঙ্গানুবাদে তা পাওয়া সম্ভব না। অরিজিন্যাল ইংরেজি কোটেশনগুলোই অধিক রসময়, তবু কিছু কিছু কোটেশনের কিছু বঙ্গানুবাদ/ভাবানুবাদ/রসানুবাদও দেয়া হলো
১ম পর্ব
Marriage is...
২৫ এপ্রিল ২০২২-এর রাতের খবর। আমার ঘরে টিভি ছাড়া থাকে সবসময়ই, যদিও সাউন্ড অফ করে পিসিতে কাজ করা এখন অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। তবে, খবরের সময় হলে, কিংবা অকারণেও মাঝে মাঝে সাউন্ড...
সুন্দরীরা কবিতা পড়েন না, কবিতা ভালোবাসেন না,
তাঁরা কবিতা লিখতেও জানেন না; তাঁরা ব্লগ বা ফেইসবুকে দু-চার পঙ্ক্তি
যাচ্ছেতাই ছেড়ে দিয়ে আড়ালে দাঁড়িয়ে দেখেন আর
হেসে কুটি-কুটি হোন- কীভাবে ঋষভেরা ঝাঁকে ঝাঁকে...
তুমি বলো, কেউ কোনোদিন কোনো সুন্দরীকে ‘না’ বলতে পেরেছেন?
ঠায় দাঁড়িয়ে তীর্থের যুবকেরা।
আমি দেখেছি, সুন্দরীরা বড়ো আনমনা, আত্মভোলা হোন, তাঁরা চাটুকারিতা ভালোবাসেন;
তাঁরা আদেশ করতে খুব বেশি ভালোবাসেন। তাঁরা কবিতা পড়েন...
কীভাবে পরিচয় হয়েছিল নিরন্তর রোমন্থনে উদ্ধার হলো না কিছুই। ইথারে বেতারে অনতিকাল যোগাযোগ ঘটিত হলে আচানক আবিষ্কার করি কোনো এক মেয়ের সাথে পরিচয় ঘটে গেছে। একটা সম্পর্কও গড়ে উঠলো খুব...
একদিন পেছন থেকে হঠাৎ দু’হাতে আমার চোখ বন্ধ করে কে যেন বলে উঠলো, ‘বল্ তো, কে আমি?’ আমি তার চোখ ছাড়িয়ে উলটো ঘুরতেই একফালি হাসি উড়িয়ে সে বললো, ‘আমি তোর...
তুই জানিস, তুই কী চাস তা আমি জানি
এও তুই জানিস, আমিও তা চাই
তাহলে ভণিতা রেখে চল্, সেই সুরম্য দুর্গের ধারে সুন্দর বনে যাই
বয়সের আগুন বেশিদিন থাকে না। আগুন নিভে গেলে
এসব...
অনির্বাণ ভূমি
দাঁড়ায় সে সূর্যের ছায়ায়, আঙুলে খেলা করে দুপুরের মেঘ
ঘুমের শরীরে ফোটে রতিরেণুবেগ
আমি তার প্রিয় ভূমি, সুফলা জমিন
একাল-ওকাল সুখ দিই চিরদিন
তবু তার দেখি চোখ তারায় তারায় ওড়াউড়ি
সুফলা জমিনখানি অলখিতে খরদাহে...
মাঝে মাঝে আয়নার সামনে দাঁড়াতে হবে
নিজেকে একটু সাজাতে।
কখনো হয়তবা চমকে যাবেন, সুরত এতখানি
বদলে গেছে যে, চেনাই যাচ্ছে না নিজেকে।
মাথায় একটু চিরুনি চালাবেন, প্রয়োজনে একটু তেল
কিংবা ভেজলিন মাখবেন, অগোছালো শ্মশ্রুরাজি
ছেটেছুটে, মুখের...
সারিদের বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় মনে হতো,
সারি, আর ওর বোনেরা, সাথে একদঙ্গল মেয়েরা মিলে
গলাগলি ধরে জানালা মৃদু ফাঁক করে আমাকে দেখছে
আর চুপিচুপি কত কী বলাবলি করছে, কখনোবা হাসতে হাসতে
গলে...
আজকে আমাদের ফজর আলির গল্পটা আপনাদের বলে ফেলি। কয়েকদিন ধরেই বলি বলি করছিলাম, কিন্তু মাঝখানে ফজর আলির কথা মন থেকে একেবারেই উবে গিয়েছিল, মনের কোনাকাঞ্চি, গলি-ঘুপচিতে অনেক খুঁজেছি- কার একটা...
©somewhere in net ltd.