নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
১
অসুস্থ স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে শরাফুদ্দিন পাগাম সাহেব খুব বিমর্ষ হয়ে যান। ধীরে ধীরে স্ত্রীর শরীরটা ছোটো ও কঙ্কালসার হয়ে যাচ্ছে। জীবনের অর্ধেকটা সময় ওর সামনে পড়ে আছে। কত বাসনা এখনো...
তুই আমারে এই জীবনে সুখে থাকতে দিলি নারে
তোর প্রেমেতে জ্বলে পুড়ে ছাই করলাম এই দেহটারে
ও আমার সহেলিয়া
ধুঁকে ধুঁকে আজো আমি বেঁচে আছি তোর লাগিয়া
সখীগণরে সাথে লইয়া
পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে বেড়াস
কলকলাইয়া ঢেউ...
এই মহৎ বাণীগুলো ইংরেজিতে যতোটা রসময় ও উপভোগ্য, বঙ্গানুবাদে তা পাওয়া সম্ভব না। অরিজিন্যাল ইংরেজি কোটেশনগুলোই অধিক রসময়, তবু কিছু কিছু কোটেশনের কিছু বঙ্গানুবাদ/ভাবানুবাদ/রসানুবাদও দেয়া হলো
অনেক বড়ো সংকলন। অনেক...
আমি তো চাই নি এমন পৃথিবী
আগুনের সংসার
চেয়েছি একটি প্রেমিকাবধূর
দুটো চোখ কবিতার
চেয়েছি একটি শীতল নদীর
জোছনামুখর বুক
চেয়েছি তোমার কমনীয় রাত
থির পরিপাটি সুখ
আমি তো চেয়েছি সংসার জুড়ে
অমরাবতীর ঘর
কোলাহলহীন নির্ঝঞ্ঝাট
বৈরাগ্যের বর
আজো মনে হয় -...
বিখ্যাত পলাশউদ্দিন পাগাম সাহেবের প্রার্থনা, তাঁর প্রথম বইটি প্রকাশিত হবার পর ওটি যেন কোনো উঁচুদরের পাঠকের হাতে না পড়ে। তিনি জানেন, কয়েকটা লাইন বা অনুচ্ছেদ পড়েই এঁরা ধরে ফেলবেন -...
নিবর্হণ, শায়মা, সোহানী আর আমার অনেক অনুনয় বিনয়ের পর সময়ের সেরা কবিদের একজন কবি পাষাণ ফকির আমাদের ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করলেন। আমরা তাকে প্রতিনিয়ত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছি এই বলে যে, এ...
মনে আমার আগুন জ্বলে রে
ও আমার আগুন জ্বলে বুকে
আমার প্রাণসখীরা তবু বলে
আমি নাকি আছি কত সুখে
জনে জনে করে বন্ধু আলাপ-পরিচয়
সবার সাথে ভাব করে সে
আমায় দেখে চোখ ফিরাইয়া লয়
সবার সাথে ভাব...
সেই তুমি চলে গেছ
আবার ফিরবে কিনা
সে কথা আমায় তুমি বলে যাও নি
বলে যাও নি তুমি
সে কথা আমায় তুমি বলে যাও নি
সেই পথ ধরে হাঁটি ফুলবীথিকায়
যেদিকে তাকাই হায় স্মৃতিরা...
তুমি চলে গেছো বন্ধু
আমি আছি এখানেই
তোমার কথা ভাবি বন্ধু
আমায় তুমি ভাবো কি?
সবাই মিলে হল্লা করে
দৌড়ে যেতাম ইশ্কুলে
দুপুর বেলায় গাছের তলায়
আড্ডা দিতাম সকলে
জুট্টি করে ফলের বাগে
কত না ফল পেড়েছি
বনে বনে গাছে...
১
এটা তোর জীবনের এমন এক ট্র্যাজেডি, যা কেবল আমার আত্মতুষ্টির জন্য ঘটেছিল। এটি একপক্ষে এক মর্মন্তুদ নিষ্ঠুরতার কাহিনি, অপরপক্ষে নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগের কিসসা, যা কেউ কোনওদিন শোনে নি, এমনকি স্বপ্নেও ভাবে...
শহরের অলিগলি যত রাজপথ
রেললাইন, পল্টন, শপিং মল
রমনার বটতলা, বইমেলাতে
কত যে ঘুরেছি আমি খামখেয়ালে
কত যে ঘুরেছি আমি খামখেয়ালে
যদি বা কোথাও দেখা হয় কাকতালে
আমি জানি, কত প্রিয় ফুচকা তোমার
ভালোবাসো ঝালমুড়ি, আমের আচার
ফাস্টফুড...
বিপুল জনসমুদ্রের মাঝখানে বিরাটকায় এক বাঘ
কীভাবে, কখন ঢুকে পড়েছে, কেউ জানে না
ভয়ে কাতর মানুষের কণ্ঠে ভাষা নেই, আতঙ্কে অস্থির
এরই মধ্যে সাবাড় করেছে ক\'জনের কলজে,
হিংস্র থাবায় প্রাণও গেছে অনেকগুলোর, অথচ
লাঠিসোটা নিয়ে...
আজীবন ভালোবেসে তোমাকে কোনোদিনই
পাব না, জানি
তাই তো তোমার নামে কবিতা ও গান লিখে
তোমারই নেশায় আমি বেঁচে থাকি
কত পথ হেঁটে গেছি, কত যে খুঁজেছি তোমায়
খুঁজেছি তোমার হৃদয়ের অলিগলি পথ
পুরোটা জীবন
তুমি...
একদা এক গায়িকা ছিলেন। তিনি দেখতে সুন্দর ছিলেন না; অর্থাৎ, তার গায়ের রঙ ফরসা এবং চিত্তাকর্ষক ছিল না। কিন্তু তার গলায় ছিল অমর্ত্যের গান। সে-গানে সারা পৃথিবী দুলতো। ভোরের পাখিরা...
এক যে এক পাখিরাজ্য ছিল, কোনো এক সত্যযুগে -
খুব দয়াবান আর প্রজাবৎসল ছিলেন পাখিরাজ্যের রাজা
আর তার সমগ্র পারিষদ।
তাদের মনে একবিন্দু ক্রোধ বা নিষ্ঠুরতা ছিল না,
এতটুকু প্রতিহিংসা বা জিঘাংসা...
©somewhere in net ltd.