নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
তেমন কোনো বিশেষত্ব নেই দিনটির সারা পৃথিবীর কাছে
আমার বাবার দূরদর্শিতা কিংবা বিচক্ষণতার জন্যই যদিও
১লা জানুয়ারি উদ্ভাসিত হলো সুন্দরতম সোহাগের দিন হিসাবে।
দলিলদস্তাবেজে আমার জন্মদিন ওটাই; বন্ধুরা
প্রকৃত দিনের খবর কেউ...
সহৃদয় পাঠক, এ লেখাটি আপনাদের সবার জন্য নয়।
আর তুমি জানো, তোমার জন্যই এটি লিখিত হয়েছে।
তোমাকে অনুরোধ করবো লেখাটি না পড়ে
এড়িয়ে যাওয়ার জন্য। কারণ, এতে তোমার
বাৎসরিক গোপনীয় প্রতিবেদনের লেখচিত্র বর্ণিত হয়েছে,
যা...
\'ক\'-তে তসলিমা নাসরিন খুব করুণ একটা স্মৃতিচারণ করেছেন বইমেলায় তাঁর প্রথম বই সম্পর্কে। ক\'শ বই বিক্রি হয়েছিল, কারো কি মনে আছে? বা জানেন? প্লিজ মনে করতে থাকুন।
বইমেলায় নিজের বই বিক্রি...
অহঙ্কার পতনের মূল- এসব মান্ধাতার ধর্মান্ধ কথা আমাদের ভুলে যেতে হবে;
মূলত অহঙ্কার আকাশের সিঁড়ি।
অহঙ্কার অর্জনের জন্য যা কিছু দরকার, আমাদের সেসব নেই
যাঁদের নাক অনেক উঁচুতে উঠে গেছে, নিজ নিজ...
বনরুঁই গজঢঙে নিজ্ঝুম বন
পবনপ্রবাহে জলে বাঁধি মন
তারায় তারায় সিঁড়িঘর
মানচিত্র তোমার মুখ
সবুজ পাথারে বৃষ্টি, দিনরাত্রির সুখ
সারসডানায় অয়োময় দিন
পদচিহ্নহীন
অনন্তে খসে পড়ে দিগন্তের তারা
আজও তুমি শূন্যতায় অন্তর্প্রস্রবণধারা
দিনান্তের মেঘ বোঝে পাখিদের বোধ
চশমায় সময়ের...
যা তুমি কহো, কিংবা ইথারে ছড়িয়ে দাও অদৃশ্য তুলিতে
সবই তা ভিড় করে জড়ো হচ্ছে অমোঘ স্মৃতিতে।
যেমন তুমি বলো, আমার ভিতরে
অবিকল তোমার বাবা খুব তীব্রভাবে খেলা করে।
তাঁর সকল সারল্য কিংবা দৃঢ়তা...
তুমি ভাবো, তুমি খুব ভালো লেখো,
আমি লিখি ছাই।
তুমি বোঝো কচু!
নিজকে নিয়ে ছোটোবড়ো সকলেরই
এরকম বিরাট বড়াই।
তুমি ভাবো পাঠকেরা যা যা বলে
সবকিছু বুঝে বলে, সবকিছু সাঁচা।
তুমি ভাবো লাউ!
তোষামোদে গলে গিয়ে ধরণিকে সরা...
কবিতা কাকে বলে সেই ডেফিনিশনে না যেয়ে, এবং কে কবি আর কে কবি নন, সে আলোচনা না করে শুরুতেই ধরে নিচ্ছি যিনি কবিতা লিখেন তিনি কবিতার সংজ্ঞা জানেন; এবং একটা...
(দেখুন তো, নীচের কবিতাটি পড়ে আপনার কোনো কিছু মনে পড়ে কিনা!)
সাধ হয় কিছু করি
রিকশা বা বাসে চড়ি
তখনই মন বলে, থামো
কেউ যদি কিছু ভাবে!
গোপনে গোপনে হাঁটি
সুনসান পরিপাটি
কীভাবে জনসমক্ষে যাবো?
কেউ যদি কিছু...
হয়ত তুমি জানো, কিংবা
একদমই জানো না
তোমার ভিতর সঙ্গোপনে
কাঁদছে বসে একজনা
অনেকদূরের স্বপ্নালোকে
জলের দেশে পরীর দেশে
অমরাবতীর সোনার মেয়ে
তারার আলোয় বেড়ায় ভেসে
সেই মেয়েটি বর্ষা শরৎ
হেমন্ত বা শীত বসন্ত যেন
সেই মেয়েটির নেই...
কিছু কিছু প্রেমকে খুব গভীর হতে দিতে নেই
দূর থেকে তোমাকে দেখবো
একটি রক্তজবাফুল শূন্যে
ভাসতে ভাসতে একদিগন্ত থেকে অন্য দিগন্তে
উড়ে যাচ্ছে। আহা, কত সুখ! কত সুখ!
বাস্তবিকই তুমি খুব সুন্দর
কিছু কিছু প্রেম...
তুমি আজ কাকে নিয়ে কবিতা লিখেছ?
অথচ গতকাল ওটা আমার মগজে ভ্রূণ ফুটিয়েছিল।
তুমি জানো, অপ্সরার নামে আজো আমি কবিতা লিখি নি
সে আমার আড়িয়াল পাড়ে থাকে
পাখির ডানায় আকাশে রৌদ্র ছড়ায়,
সকাল সাঁঝে...
মূলত অপ্সরা তুমি- এ নামেই প্রথম তোমাকে চিনি
এরপর বাতাসের বর্ণের ভিতর মিশে যেতে থাকো অদ্ভুত বহুরূপিনী।
অপ্সরা থেকে কখন যে আকাশলীনা, কখন যে নীরা হয়ে যাও
কখন যে জলপরী, কখনো বরুণা, কখনোবা...
বলো তুমি রহস্যময়ী নারী,
কাকে তুমি ভালোবাসো সবচেয়ে বেশি?
সে তোমার মাতাপিতা? ভগ্নি? সহোদর?
নাকি নাড়িছেঁড়া সন্তান?
\'এ ভুবনে আমার তো কেউ নেই-
বাবা-মা, বোন অথবা ভাই।
সন্তানের কথা বলছো? ওরা হলো
আল্লাহর দান; আল্লাহই ওদের...
বৃক্ষরা মরে যায়, মাটিতে মজে যায়
বিশাল ফসিল
আজকের গান, আজকের কবিতা
হারিয়ে যাবে নিশ্চিত একদিন
যতটুকু ভালোবাসো আজকের দুপুরে
কিংবা বেসেছ গতকাল রাতে
এর কোনো সাক্ষী রেখেছ কি, অথবা চিহ্ন?
হয়তো ভুলে যাবে সবই আগামী প্রভাতে।
তুমি...
©somewhere in net ltd.