![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ হয়, অতিসাধারণ মানুষগুলো মানুষ হ্য়, মানুষ হতে হলে সাধারণ হতে হয়। হাফেজ আহমেদ
এ ফতে হঠে গূঢ় ঘা
ঔৎকট্য ঈপ্সায় ঋণ
যাও ঢঙে ঊষা অধেঃ
আঁখি ভেজে থই
ঐ মঞ্চে বাংলাদেশের ঝান্ডা উড়ছে।
শব্দার্থ:-
ফতে - জয়ে।
অধঃ - নিচে, নিম্নে, পাতালে।
গূঢ় - গুপ্ত।
ঈপ্সা -...
ওহ!
ধৈর্যের অবক্ষয়
ঐ একই পথে ঋজু ঢেউ
ঈষৎ আংটা ফেটে লঞ্চে ঊর্মি ছোঁ
নিঃসৃত ঠাণ্ডা ঔঘ শিখে দৃঢ় ঝড়-ভঙ্গি।
বি: দ্র:- এ কবিতায় বাংলা ভাষার "অ" হতে "ঁ" পর্যন্ত ৫১ টি বর্ণমালা...
ওঃ প্রিয়তমা!
সূর্যে খই এঁটে
আজ ঐ রূঢ় অঞ্চলে কেনো ঘা?
হঠাৎ ঢঙ ডাং ঈদে ঔগ্র্য বৌ ঋণী
উফ! ক্ষুধা ছাড়ে ঝি
শুভ ঊষা থৈ।
এ কবিতায় বাংলা ভাষায় সবগুলো বর্ণমালা একবার করে...
উঃ হঠাৎ টাকা!
রঙ ঢং পথে
যা ওঝা ঐ ঈর্ষা এখন ঊর্ধ্বে
গাঢ় অর্ঘ ঋণ ফোড়ায় আঁশ
ঔদ ক্ষোভ মঞ্চে সোডা-ই জল ছাতা।
বি: দ্র: এ কবিতায় বাংলা ভাষার "অ" হতে...
প্রকাশিত হলো বাংলা ভাষার প্রথম একক গবেষণাধর্মী বর্ণপ্যালিন্ড্রোম কাব্যগ্রন্থ "মাটি মা"। বইটিতে ৪৪ ধরণের ৫৫ টি কবিতা বাংলা ভাষায় প্যালিন্ড্রোম ভার্সনে প্রথম নিয়ে আসা হয়েছে। "মাটি মা"...
কৃষ্ণচূড়ায় রঙ ধরেছে
লাল গালিচার লাল
উতালপাতাল হাল
ডালে ডালে ঝুলছে যেনো
নীল পরীদের গাল।
শিমুল পলাশ রক্তজবা
ফুটলো শত ফুল
হলুদ বটমূল
হালকা হাওয়ায় ফুল পরিদের
দুলছে কানের দুল।
শীত কমেছে...
লেখাটি শুরু হতে শেষ এবং শেষ হতে উল্টো শুরু পর্যন্ত পড়ে আসলে একই রকম হবে।
দীন রবে রণ দিবস "দীন নদী"
রবের তরফে ফেরা ঘেমে ঘামে
থেমে থেকে বাঁশি নিলো কালা।...
কবিতাটির প্রতিটি চরণ ডান হতে বামে এবং বাম হতে ডানে উল্টো করে পড়ে আসলে একই রকম হবে এবং উপর হতে নিচ পর্যন্ত প্রতিটি চরণের প্রথম বর্ণটি...
দিয়াশলাইয়ের কাঠি
একদা তার প্রাণ ছিলো
শরীরে ছিলো টগবগে রক্তরস
বৃক্ষের মূলে জমা ছিলো খাদ্য-ভান্ডার
অক্সিজেন ও কার্বনডাইঅক্সাইডের অস্তিত্বে নিজেও বাঁচাত
বাঁচাতেন অন্যকেও
হঠাৎ তুফানের সাথে জাগে তাঁর তুমুল বন্ধুত্বের স্বাদ
বৃক্ষদ্রোহীতার অপরাধে পায় শুষ্ক...
রক্তের তাপমাত্রা খুব বেশি?
দেখাও, এতে কোনো বিয়োগের কিছু নেই
তবে সীমাবদ্ধতা থাকা চাই
কারণ অতি গরমে বরফ গলে যায়।
আমার মতো ঠান্ডা বরফ যেদিন
গলতে গলতে আপন অস্তিত্ব হারাবে
মনে রেখো সেদিন এখানে...
ডোবা নালার চাপে নদীর বুকে এখন জল থৈ থৈ
ঢেউয়ের ক্ষিপ্রতায় প্রকাশ পায় তাঁর হারানো শক্তি
দিকবিদিকে ধাবিত হয় নতুন কিছু শাখা প্রশাখা।
তবে ঝর্ণার সাথে যে নদীর হাজার বছরের মিতালি
কারখানার...
গাছের পাতা নড়তে দেখা যায়
ধুলোমাখা পথে শোনা যায় শোঁ শোঁ শোঁ
তবে খালি চোখে কখনো বাতাস দেখা যায় না
তবুও বাতাস বিরাজমান
আকাশের তাঁরকাও খসে পড়ে একদিন
কিন্তু বাতাসের উড়াউড়ি থামে...
হে প্রশস্ত আইনের মুখ্য শেকড়
হতে পারো ধরিত্রীর বুকে তুমি এক মহাসিন্ধু
আমি তার তলদেশের বিন্দু বালিকণা
তবে প্রভুত্বের প্রভাবে যখন তুমি
উন্মাদের ন্যায় বেপোয়ারা
তখন তোমার তরঙ্গমালা আমাকেও আঘাত করে
তবুও আইনকে আমি শ্রদ্ধা করি
কিন্তু...
অদৃশ্য ছাই
হাফেজ আহমেদ
সেদিন চাইনি বলেই আমি তাকে পাইনি
তবুও আজ বহুদিন পর এখনো হৃদয় জ্বলে
কেনো জানি খুনসুটির উত্তাপ এখনো অনুভব করি
অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মত বাতাসে উড়ছে সব হলুদ দৃশ্যপট...
বর্ষাকাল
হাফেজ আহমেদ
কদম ফুলের ফোঁটা জলে বর্ষা এলো ঝুমঝুম
সুবাসেতে ঘুমঘুম
দু\'হাত ভরা অঞ্জলিতে শুভ্র কদম চুমচুম।
বৃষ্টি এলো ঘরের চালে বৃষ্টি এলো বাঁকে
গুড়ুম গুড়ুম হাঁকে
ভেজে ভেজে ছাগল ছানা মে মে করে...
©somewhere in net ltd.