![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
পছন্দের খাবারের একটা তালিকা লিখে রাখি। বলা তো যায় না, বন্ধুরা আপনারা কবে দাওয়াত দিয়ে বসেন। তখন যেন আত্মা পুড়ায়ে খাইতে পারি।
১) গরাম ভাত, কাঁচা মরিচের ভর্তা (টাকি মাছ বা...
ইচ্ছা কইরা প্রিয়\'র সাথে একটা পলিটিক্স করছিলাম। পলিটিক্সে কাজ দিছে।
প্রিয়কে ঘুম পাড়ানোর আগে আমি একটা কাজ করি। চুল টেনে, ভ্রু টিপে, পিঠ চুলকে একটা আরাম দেই। একেবারে রাজা গজার মত...
বৃদ্ধের নাম শোভন আলী। কেউ যদি জিজ্ঞাসা করতো
- চাচা ভূঁইয়া বাড়ীর কোন দিকে আপনের বাড়ী?
তিনি কথা বলতেন না। ভাব ধরে থাকতেন। একাধিক বার জিজ্ঞাসা করলেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বলতেন
-...
তবুও ভালো বাসো, জানি জানি
তবুও কান রাখো পেতে
যদি তার নাম শুনো
জানি আমি জানি।
সমাধাণ তার জানো
তবুও তুমি
তুমি এমনই
এই কথা সে জানে।
১২/৮/২০১৫, ঢাকা
আরিফ ভাই একবার একটা জ্ঞানের কথা বল্লেন।
তখন কাজ করি একুশে টেলিভিশনে। আমাকে ডাক দিয়া বল্লেন
- অরুণ বিয়া করছেন?
আমি হাসি দিয়া বল্লাম, নাহ এখনো সুখে আছি।
আরিফ ভাই কিছুক্ষণ হাসলেন। এরপর বল্লেন
-...
আমরা না মনের ছোট খাটো কথাগুলা বলি না। কেবল লজ্জা পাই। অথচ বলে দিলেই কিন্তু হয়। উদাহরণ দেই -
রাকিব ভাই আর আমি তখন পাশাপাশি বসি। তিনি বাসা থেকে লাঞ্চ আনতেন।...
মুরগি নিলাম। দুইটা ছেলে খুব সুন্দর কইরা কাইটা ছাইটা দিলো। দশ, দশ বিশটা টাকা দুইজনের হাতে দিলাম। এরা অবাক হয়ে বল্লো
- এইটা দিয়া কী করবো?
আমার কিছু বলা লাগলো না। দোকান...
মোবাইলটা হাতে নিয়াই দিলো আছাড়। একেবারে খাট থেকে মাটিতে। ভাবলাম, এই ভাবে তো চলতে দেয়া যায় না।
পুত্রের প্রতি পিতার শিক্ষা শুরু করে দিলাম। ভ্রু কুঁচকে প্রিয়\'র দিকে তাকাইলাম। বল্লাম
- প্রিয়...
নজরুল সঙ্গীত শিল্পী খালিদ হোসাইন। কয়দিন আগে দেখি অফিসে বসে আছেন। সরাসরি তাঁকে দেখে একটু ধাক্কার মত লাগলো। তার কারন হইলো, ছাত্র অবস্থায় ৩০ টাকা ম্যানেজ করে একটা গানের...
একটা কষ্টের কথা বলি। উপকার না করতে পারার কষ্ট।
আজ থেকে বছর বিশেক আগে। এলাকার এক লোক মজা করে বলতেন, তোরা মাসে যা বাজার করস তা আমার একদিনের বাজার। এই লোকের...
আমার এক বন্ধু গলা ছাইড়া গানা গাইতো। গানের আগা, মাথা কিছুই হইতো না। না ঠিক থাকতো সুর, না থাকতো কথা। প্রায়ই গাইতো
মায়াবন হরিণী হরিণী
গহন গহন তুমি চারিণী
ঈ ই ঈ য়ি...ইইই
আর...
নিষিদ্ধ জিনিসে রোমাঞ্চকর মজা। বিষয়টা টের পাইছিলাম ছোট বেলাতেই। উদাহরণ দেই।
বৃষ্টির দিনে বারান্দায় যাওয়াও ছিলো নিষেধ। সুযোগ সন্ধানে থাকতাম। পা টিপা টিপা বারান্দায় যাওয়া মাত্রই মা ডাক দিতো...বাবু...! ব্যাস ঘরে...
একজনের কথা বলি, যার সাথে খাইতে গেলে কখনোই বিল দেই না। আমারে কিপ্টা, কঞ্জুস কইয়া ডাকে। আমি গায়ে মাখিনা। আবারে আমারে ছাড়া কোথাও খাইতেও যায় না। --- নিঃসন্দেহে সে আমার...
আমি ভাবতাছি ঘটনা কী! প্রিয়রে দিলাম ঝাড়ি, আর ও দেখি আমার কোলে নাক, মুখ গুইজা লেপ্টাইয়া আছে!
আর ঝাড়ি না দিয়া উপায়ও নাই। যা পাবে তাই হয় আছাড় দিবে না হয়...
ভাই সাকলাইন রাসেল। ওপস, স্যার না বলে ভাই বলে ফেলছি। যাই হোক ভাই বলেই বলি-
আপনার লেখা পড়ে আবেগে কণ্ঠ ভার হয়ে গেলো। ডাক্তারদের নিয়ে কথা বলতে ভয় পাই। কারন এখন...
©somewhere in net ltd.