নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা মানবতা বিরোধী তাই পরিত্যাজ্য মানবের সাধনা হোক মনুষ্যত্ব লাভ।
শীত আসতে না আসতেই যশোহরের গ্রাম অঞ্চলের প্রায় প্রতিটি ঘরে কলাই আর চাল কুমড়া দিয়ে বড়ি বানানোর ধুম পড়ে যায়।
এটি বেশ শ্রমসাধ্য কাজ।সময়ও লাগে...
০১. চাঁদের পাহাড়
শঙ্কর একেবারে অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে। এইবার সে সবে এফ.এ. পাশ দিয়ে গ্রামে বসেছে। কাজের মধ্যে সকালে বন্ধুবান্ধবদের বাড়িতে গিয়ে...
ফিরে ফিরে তাকাও কেন এতো?
পছন্দ করো? বললেই তো হতো।
আবার,
ফিরে তাকালেই বাঁকা চোখে চাও,এটা কিছু হলো?
চিন্তারা শুধু শুধু জট পাকিয়ে হয়...
প্রিয়তমা,
সহস্র শতাব্দীর সাধ আমার।
আননখানি তব করতলে ধরি,
গভীর বাহুবন্ধনে আবদ্ধ করি তোমায়।
অপার্থিব সুখে ও মুখপানে চেয়ে থাকি অবিরত।
তৃষ্ণিত চোখে চোখ রাখি তৃষ্ণার্ত এই আমি।
অতপর.....
তোমার মৌন অধরে,
সশব্দে অঙ্কন...
পথ চলতে চলতে কত কিছুই না চোখে পড়ে। যে সব ছবি বা দৃশ্য নজর কাড়ে, যে কোন মানুষই দ্বিতীয়বার সেই দিকে ফিরে তাকায়। আসলে প্রতিটি মানুষই সৌন্দর্যের পূজারী।...
"তোমার সদ্য ফোটা রূপ দেখে আমি মুগ্ধ,
মাতাল প্রেমের আগুনের তাপে আমি দ্গ্ধ!!"
তুমি বললে, এতো ভালোবাসা! সাবধান,আমি নীলোৎপল।
আমি বললাম, ভালোবাসি তোমায়।
-কতটুকু?
-যতটুকু ভালোবাসে একটি নিবেদিন প্রাণ...
কার্তিকের আকাশে মেঘের উঁকিঝুকি
সাদা কালো রুপালীর নানা আঁকিবুঁকি।
রৌদ্র ছায়ায় নাচে ফড়িংয়ের দল,
ভাব প্রকাশে তাদের নানান কৌশল।
বিহঙ্গ গায় গীত সুখ, দুঃখ ভুলে,
সেই সুরে ময়ূর...
আমার ডাক নাম অপূর্ব। আমার নানাজান রেখেছিলেন।তিনি আমায় আদর করে অপূর্ব কুমার ডাকতেন। তো কিছুদিন আগে সেই নামে আমার একটা ফেসবুক আইডি খুলতেই অনেকে আমাকে বলেছেন।
-আপনি কি হিন্দু?এরকম হিন্দুয়ানী...
ঝরা পালকের মতো বাতাসে ভেসে
উড়ে চলে যেতে চায় মন।
আকাশ,মেঘের কাছে গিয়ে বলতে ইচ্ছে করে অব্যক্ত কথন।
সোনালি রোদ গায়ে মেখে।
কামিনীর সুবাসে...
গহীন আঁধার রাতের
নক্ষত্রমন্ডলী আমায় সঙ্গ দেয় আজকাল।
আমি কপোতাক্ষের কিনারে
নরম ঘাসের গালিচায়,
সটান শুয়ে দেখি নিস্তব্ধ রাতের কারুকাজ।
অজানা অচেনা আওয়াজ।
শেয়ালের ডাক।
ঝিঁঝিঁ পোকার গান।
শুনি...
[১]
জয়তুনের আজ শেষ কর্মদিবস ছিলো। শেষ কর্মদিবসে সাধারণ চাকরিজীবিদের মন খারাপ হলেও কিছু না কিছু দেনা পাওনার ব্যাপার থাকে।ভবিষ্যৎ বলতে একেবারে সব শেষ হয়ে যায় না।কিন্তু...
কাশ ফুটেছে নরম রোদের আলোয়।
ঘাসের উপর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শিশিরকণা।
ঝরা শিউলির অবাক চাহনি,
মিষ্টি রোদে প্রজাপতির মেলা।
মেঘের ওপারে নীলের অসীম দেয়াল।
তার ওপারে কে জানে কে থাকে?
কি...
এখন সময়টা বড্ড বেশি নিস্তব্ধ।
একাকী।
আনমোনা ও উদাসী।
অনেকটা সময় আগে থেমে গেছে আকাশের কান্না।
তবে এখন কাটেনি তার মুখ ভার।
গাল ফুলিয়ে চেয়ে আছে সকরুণ অভিমান নিয়ে
পৃথিবীর পানে।
সুযোগ বুঝে অভিযোগ...
হেমন্তের আকাশ আজ বিষণ্ণতায় ছাওয়া।
এমন বাদল বরিষণে যাবে কি তোমায় পাওয়া?
জানি তুমি ব্যস্ত এখন অন্য কাহার তরে।
সুখ স্বপনের গড়েছো বাসা অন্য অন্তরে।
বেলা শেষে ভাবি এখন কি...
জলে পড়েছে চাঁদের ছায়া সেই ছায়ায় তোমার মুখ।
ও মুখ দেখে শুধুই মুগ্ধতা,অসীম অপার সুখ।
কেশ কেন বাঁধোনি বলতো?এলোকেশী হবে তাই?
দেখে দেখে স্বার্থক আমি,বিষ্ময়ে নয়ন জুড়াই।
কাজল দিয়েছো...
©somewhere in net ltd.