নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভোর হয়, সূর্য ওঠে... সেই সূর্যও একসময় রাতের কোলে ঘুমিয়ে যায়। আমিও সূর্যের সাথে উঠি, রাতের কোলে ঘুমিয়ে যাই, মাঝিবিহীন নৌকায় বসে উত্তাল সমুদ্রে নিয়মিত ঘুরপাক খাই, উত্তর থেকে দক্ষিণে বিদ্যুৎ বেগে দৌড়াই আবার দক্ষিণ থেকে উত্তরে কচ্ছপ বেগে হেঁটে হেঁটে আসি, তারপর চৈত্রের কড়া দুপুরে কম্বল মুড়ি দিয়ে চুপচাপ শুয়ে থাকি অনেকক্ষণ! কারণ আমার জীবনের কোন লক্ষ্য নেই!\n\n\nপেশায় ছাত্র। পড়ছি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে। এইতো..
- সব মানুষেরই ভালো খারাপ দুটি দিক থাকে। এজন্যই তো সেদিন বলেছিলাম। ভেতরের মানুষটাকে দেখার চেষ্টা করিও। অনেক কিছুরই খবর পাবে।
- তুমি সেদিন যেটা বলেছিলে সেটা ভুল। আমার কোন লুকোনো...
মন খারাপ বা মেজাজ খারাপের দিনগুলিতে পা দু’টোকে বিন্দুমাত্র অবসর দেয়না সমীর। মোবাইল-মানিব্যাগ ফেলে উদ্দেশ্যহীন বেরিয়ে পরে। মন যেদিকে সায় দেয় সমীরের পা জোড়াও সেদিকে এগুতে থাকে। প্রথম পনের-বিশ মিনিট...
দৌড়... দৌড়... দৌড়...
বড় হওয়ার উচ্চাকাঙ্ক্ষা কাউকে হাতছানি দিচ্ছে আবার কাউকে পেছন থেকে ক্ষুধার্ত নেকড়ের মত ধাওয়া করছে। ছোট হয়ে যখন জন্মেছো বড় তোমাকে হতেই হবে বাপু...
চার বছরের যে বাচ্চাটা এখনো...
সময়টা খুব বেশী না। সাড়ে চার বছর কিংবা তার চেয়ে ক\'টা দিন বেশীই হবে। এই স্বল্প সময়ে কতকিছুই না ঘটে গেলো।
হায়ার সেকেন্ডারির পরেও যে তোমাকে আমি চিনতাম না, কি অদ্ভুতভাবেই...
১.
সদ্য কেনা গোলাপী রঙের লুঙ্গীখানাকে বা হাত দিয়ে হাটু সমেত উপরে তুলে ডান হাতে একটা চার্জার টর্চ নিয়ে অতি সন্তপর্নে এগুচ্ছেন আফজাল আলী। ক’দিন থেকেই বিরামহীন বৃষ্টি হচ্ছে। টিপটিপ করে...
অপেক্ষা! তিন অক্ষরের ছোট্ট একটা শব্দ, অথচ মাঝে মাঝে কতই না দীর্ঘ হয়ে যায়।
অপেক্ষা করছি। একটা ভালো খবরের জন্য দীর্ঘকাল থেকে অপেক্ষা করছি। কী সেটা? অপেক্ষা করতে করতে বোধহয় ভুলেই...
দরদর করে ঘামছে সন্তু। মাথার ঘাম পায়ে পড়ার মত বিরল ঘটনাও ঘটছে আজ। গরমটা হঠাৎ করে যে চরম হয়ে যাবে কে জানতো? এদিক ওদিক উঁকি দিয়ে একটা বাড়ির সামনে...
এক
আচমকাই দেখা হয়েছিলো মেয়েটার সাথে। ডিম বিক্রেতার মতন দিবা স্বপ্নে বিভোর হয়ে হাঁটছিলাম। আর ক’দিন পর পড়াশুনা শেষ হবে। তারপর শুরু হবে চাকুরীর জন্য দৌড়ঝাঁপ! লটারীর টিকেটের মত আবেদন পত্র...
পাঁচ
মাঝে মাঝে দুপুরের ঘুমটা যে এত গভীর হয় ঘুম ভাঙার পরও চোখ খুলতে অস্বস্থি লাগে। একটু হাঁটাহাঁটি করে এসে...
চার
ময়মনসিংহ শহরে একটা স্বল্পমাত্রার জরুরী কাজ সেরে ক্যাম্পাসে ফিরছিলাম। বাহন যথারীতি অটোরিক্সা। আমি বসেছিলাম চালকের সহযোগীর আসনে! রাতের অন্ধকারকে ঢাল বানিয়ে দুই...
আপনার চারপাশ রঙ-বেরঙয়ের হাজারো মানুষে গিজগিজ করে। তাদের মধ্যে ক'জনার মুখই বা আপনাকে দেখে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে?
আপনার শত শত শুভাকাঙ্ক্ষী আছে। তাদের মধ্যে ক'জনই বা আপনার অশুভ কাজগুলোর খবর রাখে?
আপনার...
অবশেষে চোখ খুলতেই হলো। এ নিয়ে তিনবার। এর আগেও অনিচ্ছা সত্বেও দু’বার চোখ খুলে গিয়েছিলো। একবার রুমমেটের এলার্মে আর একবার মশকীর সংগীত মূর্ছনায়। দু’বারেই মাথার উপরে বালিশ চেপে জরুরী ভিত্তিতে...
©somewhere in net ltd.