![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
* আপনি যত খারাপ মানুষই হোন না কেন, যদি ধর্মের লেবাস পরে থাকেন কেউ আপনাকে খারাপ বলবে না। আপনার খারাপ সবাই এড়িয়ে যাবে। আর আপনি যদি ধর্মকর্ম না করেন, যত...
কয়েকটা প্রশ্ন
মক্কার লোক সহজেই হজ্জ পায় না,
গেঁয়ো যোগী নিজের গাঁয়ে পায় না ভিগ;
এর পেছনের কারণটা কী সঠিক?
বেকারদের ব্যস্ততা কেন ফুরায় না?
নানা কথা ভাবতে মাথায় গন্ডগোল,
হারিয়ে ফেলছি মানসিক ভারসাম্য;
এমনটা কি কখনও...
প্রথমাংশ:
বিদায়টা ছিল খুব আবেগঘন। কিছু শিক্ষার্থীকে দশমের কক্ষে ডেকে কিছুক্ষণ লেকচার দেই। একপর্যায়ে কেঁদে মাটিতে প্রায় লুটিয়ে পড়ি। ওরাও...
দূরত্ব ব্যস এক পদক্ষেপের ছিল,
কিন্তু সেটা তো আর পার করা গেল না।
তুমি দাঁড়িয়ে রইলে অন্যদিক চেয়ে,
আমিও যে হয়ে রইলাম আনমনা।
মাঝখানে কেটে গেল সহস্র জনম,
বয়ে গেল কত শত তটিনীর ধারা।
কত ট্রেন...
সে কেঁদেছে; সে কান্নায় সমগ্র জাহান
কেঁপে উঠে বেদনায় আমার হৃদয়
আদ্র হয়েছিলো। সে হেসেছে; সে-ই হাসি,
ভুলিয়ে দিয়েছে পৃথিবীকে; সে হাসিতে মুক্তো
ঝরে পড়েছিলো আর আমি প্রেমে
পড়ে হয়েছিলাম আনন্দে আটখানা।
তার চাহনি আমায়...
হৃদয় উজাড় করে ভালোবাসলাম,
বিনিময়ে শেষে আমি কী আর পেলাম?
সহস্র লাঞ্ছনা, গঞ্জনা, কত বদনাম-
এক বুক কষ্ট নিয়ে হারিয়ে গেলাম।
এই যে ঘর-দুয়ার, বৈদ্যুতিক পাখা;
আঁকিবুকি করে রাখা ইটের দেয়াল-
চেয়ার, টেবিল, বেঞ্চি এলোমেলো রাখা;
করবে...
ইহা ভাবিয়া ভালো লাগিতেছে যে সসম্মানেই ‘গাজীপুর শাইনিং পাথ হাইস্কুল’ হইতে প্রস্থান করিয়াছি। সসম্মানে বলিতে ইহা বোঝানো হইতেছে না যে, আমাকে ফুলেল সংবর্ধনা দেওয়া হইতেছে অথবা আমার জন্য কেহ অশ্রুপাত...
২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১ তারিখ। দিনটি ছিল শুক্রবার। আমার মোবাইলে একটি নম্বর তুলিতেছি। নম্বরখানি দিয়াছেন ‘বেস্ট লাইফ ইনসিওরেন্স’ এর জিয়া স্যার। বিমা কোম্পানিতে আমি যখন কাজ করিব না,...
ফুল আর পাথর
পাথরের দেবতারে ফুল দিয়ে পূজি,
ক্ষীণ আশা এই ক্ষণে জেগে উঠে বুঝি।
পুরবে এবার হৃদয়ের যত আশ,
জেগে উঠা দুঃখগুলো করবে বিনাশ!
অতীত কাহিনী এমনি করেই লেখা,
সে মতেই পৃথিবীকে ঘুরেফিরে দেখা!
আলাদিনের চেরাগ...
হঠাৎ বেস্ট লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি থেকে ফোনটা এলো। হতাশার সমুদ্রে নিমজ্জিত নাবিক যখন অকূলে কূল খুঁজে পায়, তখন তার যে দশা হয়- শানেরও সেই একই দশা হলো। অদূরে বুঝি আলোকরশ্মি...
দরজাটা ভেজিয়ে সটান শুয়ে ছিলাম। পশ্চিমের জানালাটা অবশ্য খোলা! অনেকদিন পর সামান্য অবকাশ জুটল। নানান কথা ভেবে তাই সময়টাকে কাজে লাগানো! ভাবতে আমার বরাবরই ভালো লাগে। এমনিতে তো চিন্তা-ভাবনার সুযোগ...
হৃদয়ে পিনপতন নীরবতা ঠিক শ্মশানের মত,
জমে আছে যেন সহস্র জনমের নিপীড়নের ক্ষত!
জমে আছে দুঃখ-কষ্ট, লাঞ্ছনা-গঞ্জনা যত অপমান;
মানুষের অবহেলা নিষ্পেষিত করেছে যেসব দেহপ্রাণ!
জমে আছে অভিমান, অহেতুক কত বিড়ম্বনা;
আমাকে করেছে ভষ্ম হাজারো...
যে হাসিতে মুক্তো ঝরে, চোখে লাগে ঘোর;
মনের সকল ক্লান্তি, দুঃখ হয় দূর;
নতুন উদ্দীপনায় প্রাণে জাগে সুর-
সে হাসি খুঁজতে যাবো সপ্ত সমুদ্দুর।
যে হাসি জাগায় দেহ, দ্বিধান্বিত করে;
আকাশ বাতাস কাঁপে সন্দিহান ঝড়ে,
অবোধ...
চব্বিশ বসন্ত পার হয়ে পড়েছি যেই পঁচিশে,
হৃদয় আকাশে একদা হঠাৎ আবির্ভূত হল সে।
পূর্ণিমার চাঁদ বুঝি নেমে এল আমার দুয়ারে,
পূর্ণ আলোর প্রাচুর্যে চতুর্দিক ঝিকমিক করে।
তার আর কতই বা হবে, হয় বার...
তোমায় আমায় মিলে রচিত হবে এমন প্রেমের কাহিনি,
ধর্মগ্রন্থের মতো যে কাহিনি পঠিত হবে সব ঘরে ঘরে;
পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় পড়ে যাবে কানাকানি
শ্রদ্ধায়-ভালোবাসায়, মায়া-মমতায়, উদ্দীপনা, সাড়ম্বরে।
সবার হৃদয়ে নিরন্তর দিয়ে যাবে দোলা...
©somewhere in net ltd.