নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
কাজল নেবেনা, কবিতা নেবে?
রংধনু চোখে
টেনে দেবে বৃষ্টির সমাপ্তি রেখা-
অতঃপর রবির আলোয় উচ্ছ্বসিত হয় চারিদিক,
ব্যস্ত শহর- ব্যস্ত শালিক
স্মৃতিমন্থন মুখরিত ক্ষণ-এক কাপ কালো চা।
ভিন্ন মত ভিন্ন পথ...
দুইজনা
কবিতা লিখে তোমায় করিগো আহবান
তোমার আগমনে তাতে নিত্য সারা দান...
তুমি মওকা বুঝে কপটরাগে করো জড় লোক
কমেন্ট করো
"কেন অনধিকার চর্চা করো করছি রিপোর্ট!!!"
...
ক্ষুদ্র আমি তুচ্ছ আমি— পথের ধূলিকণা
শীতের শিশির পড়লে গায়ে ভিজে গিয়ে —উড়তে পারি না।
আসলে ফাগুন লাগলে আগুন গায় —আমাকে কে আর পায়?
ফাগুনের আগুনে পুড়ে...
আকাশের বিস্তার অসীম...
তবু সেখানেও হয় নিনাদ —
প্রথমেই জমে মেঘ তারপর গগণ বিদীর্ণ করে বজ্রপাত;—অতঃপর আলোর নাচন
তারপর হয়ত অবণীর বুকে মুষলধারে নামে প্রশান্তির বৃষ্টি
এইতো ভালোবাসার...
বাংলার শ্রেষ্ঠ দুইটি কবিতার
একটি —মহান একাত্তর আর দ্বিতীয়টি—তুমি
মহান একাত্তর!! আমার পূর্বপুরুষদের সাড়ে নয়মাসের বীরত্বমাখা-অমরগাঁথা;
ছাব্বিশ বছরের বঞ্চনা বৈষম্যের— ইতি।
তুমি— আমার সুদৃঢ় আলিঙ্গনে, সীমাহীন একাগ্রতা
অর্ধযুগের কষ্টিপাথরে পরখ করা— খাঁটিসোনা
—স্বপ্নজাল...
লালসবুজের পতাকা উড়ছে বাংলার বুকে,
উড়ছে বাংলা মন
মহাকাব্যিক উল্লাসে মাতোয়ার চারিদিকে আজ
উৎসবমুখর ক্ষণ।
হে যুদ্ধবিজয়ী বীর!!
চির উন্নত তব শির
আজ শ্রদ্ধাঞ্জলী তোমাদের তরে
আঠারো কোটি বাঙালির।
দেশকে ভালোবেসে হেসে...
বিপ্লব
শকুনেরা উৎসবে মেতে উঠেছে
এতো খেয়েও ভরেনি উদর
তারা ঘিরে ফেলেছে শব-
তাদের ঠোঁটে লেগে আছে পচা মাংসের গন্ধ
তারা ছেঁয়ে ফেলেছে অনন্ত আকাশ
হে চোখ, তুমি দেখোনা তাদের কল্যাণ
কান তুমি শুনোনা তাদের কথা
তাতে নিহিত...
যা বলে বলুক লোকে
তাই ভাবলে কি আর চলে?
আমাকেই সঙ্গে নিও, তোমার সঙ্গ ছাড়া
ছন্ন ছাড়া আমি....তোমার ঘাটে ফেলেছি নোঙর
তুমি শুধু ভালো থেকো,...
লজ্জাবনত চোখে- মনের খেয়ালে
—অবশেষে শোধালে
“তুমি কে ?”
তুমিই জান কি বুঝালে?
জানু আমি তোমার জারুল বন, বুকের কাঁপন, সোনার কাঁকন
পায়ের...
মহান একাত্তরে
বাংলার জমিনে যারা ঢেলে দিয়েছিলো বুকের তাজা রক্ত
নিঃশেষে যারা দিয়েছিলো প্রাণ
আমার এই কবিতা তাদের জন্য
উৎসর্গকৃত।
প্রেরণার ডিসেম্বর
যার দরাজ কন্ঠে জেগে ওঠেছিল বাঙালি,
যার দৃপ্ত কন্ঠের ঘোষণায়...
দীপ ছিল, শিখা ছিল — ছিলনা তাঁর প্রাণো সাথী
আঁধারেই কেটেছে তবে কী তাঁর— নিঃসঙ্গ সারারাতি….?
আসলে সবি আছে গুণ, রূপ — অনন্ত বৈভব
সমৃদ্ধির সমাহার;
একটি কলমে...
এসোগো কাছে এবার!!!
তোমার উষ্ণতা —অপরূপ পেহলবতা
বেশ হতো— কাছে পেলেতা...
অকরুন শীতের আর কাজ নেই;
কেবল কাজের ফাঁকে ফাঁকে তোমাকেই
———মনে করিয়ে দেয়।
চাঁদের মতোই—এক টুকরো উষ্ণতা...
সাম্প্রতিক সময়ে একটি বিষয় না লিখে পারছিনা। বাংলাদেশ কী আফগানিস্তানের পথে? তালেবান স্টাইলে কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক তাদের ছাত্রদের দিয়ে পথ ঘাট মাঠ অবরুদ্ধ করে দেশকে কি ধ্বংসের দিকে...
ভেঙে গুড়ে তছনছ করে দিও
অবজ্ঞার ষোল আনা ওসুুল করে
ভালোবাসার ফুল বিলিয়ে দিও
সঙ্গে নিও আমার আর্তনাদ—
তোমাকে কাছে পাবার-আকূতি
তুমি আনন্দচিত্তে নিতিনৃত্যে ঝরিয়ে-দিও
যেমন শীতের ঝরা শিউলীফুল,
ঝরে পড়ে থাকে-পথের ধূলোয়।
আহা! কি...
আজ আমি ভাবছি অরিত্রীদের কথা
দু’চোখে যার ঘোর স্বপ্ন লাগারকথা—
খুশি আর আনন্দে সারা গৃহ যার— মাতিয়ে রাখার কথা
আজ শূন্য সেই ঘর!! বিরাণ হলো ঘর...
©somewhere in net ltd.