নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দূরে থাকুন তারা যারা ধর্মকে পুঁজি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দূরে থাকুন তারা যারা ১৯৭১ থেকে অদ্যাবদি বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত এবং সকল পাকিস্তানী প্রেমী , রাজাকার ও তাদের ছানাপোনা ।
যদি রোঁদ গুলো আজ মেঘ হয়ে যায়
টুপ করে নামে তোমার জানালায়
কেমন হতো বলো ?
অভিমানে যদি বুক ভেঙ্গে যায়
কষ্ট এসে সুখ খুঁজে নেয়
দুঃখ কি থাকে বলো...
বৃষ্টি পরে তোমার আমার
চোখের পাতায়
বৃষ্টি মোদের স্বপ্নটুকু
ধরে বাঁচায়
বৃষ্টি আমার ভেঁজা চোখের
কান্না থামায়
মন ভাড়ি তাই মেঘ গুলো রোজ
বৃষ্টি নামায়।
বৃষ্টি এলে বড্ড তোমায়
পড়ে মনে ।...
**** এই গল্পখানা মিররডল কে উৎসর্গকৃত *****
বারো টা বাজলো । দুরে গির্জার ঘন্টা ঢং করে বেজে জানিয়ে দিলো । বাদশা চলে গেছে অনেক্ষন হলো । উঠে দাড়াতে গিয়ে...
আমি আর দশজন ভালো লেখকদের মতো ভালো লিখি না এটা আমি জানি বুঝি। এটা নিয়ে আমার দু:খবোধ কম কারন আমি চেষ্টা করি। যেখানে নজরুলের লেখা নিয়ে একসময় তুচ্ছ তাচ্ছিল্ল...
শেষ রুগী দেখতে দেখতে বেশ রাত হয়ে গেলো । আমার ছোট্ট কামড়ার ওপাশ থেকে সহেলীর বিরক্তের আলোমত পাচ্ছিলাম । অবশ্য ওঁর কোন দোষ নেই । প্রায় প্রতদিন যদি রাত...
বেশ কিছুদিন ধরে আমার সাথে অদ্ভুত কিছু ঘটছে। কিছু অচেনা অজানা লোকের মুখোমুখি হচ্ছি। তাদের দাবি তারা আমাকে চেনে কিন্তু আশ্চার্যের বিষয় আমি তাদের একদম চিনতে পারছি না। নিজের...
স্মৃতির বাসরে হানা দিয়ে খুঁজে ফিরি
মিইয়ে যাওয়া ফুলের সুবাস।
স্মৃতি মানে মৃত লাশ যার গন্ধ ঢাকতে মাটি চাপা দেই
ভবিষ্যতের মাটির গর্তে ।
প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম হাতড়ে ফিরি স্মৃতি...
বার্ষিক পরিক্ষা শেষ । নানু খবর পাঠিয়েছে বাড়ি জাওয়ার জন্য । আমরা অনেক কাজিন প্রায় পঞ্চাশ জনের একটা লম্বা লিস্ট। কিন্তু নানু আমাকে খুব পছন্দ করতেন । নানু...
২৯ শে এপ্রিল । ১৯৯১ সাল । চট্রগ্রাম পতেঙ্গা শহর । দুপুর বারোটা । আকাশ একদম ঝকঝকা । মাঝে মধ্যে কিছু মেঘ এসে সুর্যের তাপ থেকে খানিক মুক্তি দিলেও...
তুমি আমার ফুলকো লুঁচি
ফুলছো দিনে দিনে
লেবু জলে স্বাদ পাইনা
তাই স্বাদ মেটাচ্ছি ভটকা কিংবা জিনে ।
ওগো আমার বেগুন পোড়া
তেলে ভাজা মচমচ
গাজার পাতায় দম পাই না
তাই চাষ করেছি...
আজ থেকে ঠিক ১৫ বছর আগে এই দিনে এই সময় আব্বা আর আমি এক সাথে ছিলাম।
এই দিনে অফিস থেকে আধাবেলা ছুটি নেই আব্বা কে ডাক্তার দেখানোর জন্য। আব্বা আর...
মনে আছে কোন এক বর্ষার বিকেলে
ছোট্ট এক রেল স্টেশানে অপেক্ষায় আমি
অচেনা কারো প্রতিক্ষায়।
আর তুমি বর্ষার কুঁয়াশার চাদর ভেদ করে
ঝমঝমিয়ে কুউ ধ্বনীতে স্টেশানের দেয়াল এফোড় ওফোড় করে
আচমকা...
এ তোমার কেমন প্রেম!
অজুত নিজুত সহস্র রজনীর ব্যাথার নগরীতে
আমায় ডুবিয়ে সিক্ত বালুচরে একাকী ফেলে
তুমি খুঁজে নাও ফুরফুরা হাওয়াই শার্টের কোন এক রাজপুত্র।
ভালোবাসায় ডুবে যাওয়া একটুকরো পনির আমি...
যদি সময় পাও একটু বসো ।
সেই একলা দুপুর শ্যাওলা ঢাকা জলের ধারে
ভাঙ্গা সিড়ির পরে । চুপিসারে আসতে যেমন
তেমন করে কোন এক মধ্য গগনে এসো না হয়...
©somewhere in net ltd.