নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আঁধার দুনিয়ার ছবি! ..... ছন্নছাড়ার পেন্সিল......সবার অন্ধকার থাকে না, অথবা অন্ধকার প্রিয় নয়। তাই সবাই কবিতা পড়তে পারে না, কবিতা পড়ার জন্য চোখের ভিতর সমুদ্র এবং বুকের ভিতর আদিগন্ত ধূ ধূ প্রান্তর লাগে। ..... কবি নির্ঝর নৈঃশব্দ্য *************************http://www.rabindra-rachanabali.nltr.org/node/2
একজোড়া আহত পাখি
সূর্যের ঘর ভেঙে পালিয়ে যাই আর ফিরে আসি...
গভীরে যাব বলেই সন্ধ্যায় লিখে দিয়েছি সব বিধি
ঝাপসা আলোয় তোমার করতলে
স্পর্শের অধিকারে এক সমুদ্র জল...
নোনা জল
তোমার মুনিয়াচোখ যতখানি ধরে রেখেছে বারো বছর
এসো, ভেঙে যাও মধ্যরাতের ট্রেনের বাঁশির সুরসম
দেহ স্টেশানে
থেমে পড়ুক...
অন্ধ দোকানদার আমাদের বুকপকেটের দামে সবজি ফেরি করে। তার চোখের ভেতর উলটো যাত্রার খসড়া, আর হাতের ভাঁজে দিন-রাত্রি। সে বিক্রি করে টমেটো। লাল লাল। পেয়াজ। কাঁচামরিচ। ধনে পাতা। টমেটো, পেয়াজ,...
একপশলা ঘরের ভেতর লুকিয়ে রেখেছি হাতের ভাঁজ
ভাঁজের সুরে তুই অনাদি পৃষ্ঠা
আর আমি চিনে রাখি চোখের কামড়...
বাতাসের নাম দিয়েছিলি তুই বেপরোয়া। তোর হিসেবে বাতাস আমার জাত ভাই। আমি তারপর নদীটার নাম রেখেছিলাম বাতায়নবিলাস। নদীটা তোর জাত বোন।
কথা হচ্ছিলো গোবিন্দের সাথে। গোবিন্দের সাথে তোর পরিচয় নেই। অথবা...
জানি এইসব পর্দার আড়ালে তুমি আমি কেবলই পুড়ে যাওয়া মানুষ
পোড়া অলিন্দের গন্ধ ফেরি করে করে পারস্পরিক
একেকটা রাত বেঁচে থাকার চেষ্টা...
এবঙ হাতের মুঠোয় লুকিয়ে রেখেছিলে পূর্ণিমা
আলোকিত ভবিষ্যতরেখায় একজোড়া কালো দাগ
তারপর নেমে গিয়েছিলে গোপন সিঁড়ি...
তারারন্ধ্রে ক্রমাগত দৃশ্যপট জমা করে করে হাঁটছি
দেখি
মানুষের মুখে বেয়ে উঠে যাচ্ছে সাদা কালো ধোঁয়ার বিলাপ...
গ্রীবার সড়ক ধরে উন্মত্ত ট্রাক
ছুটছে ছুটছে
আর পেছনে ক্রমাগত সরে যাচ্ছে কানের মাকড়িতে...
হয়তো আমি চিনতাম না কিংবা চিনে উঠতে পারি নি, তবে আমার অঙ্কনে ভুল ছিলো না। কবিতার সব বানান ঠিক হতেই হবে এবঙ এটাই শ্রেয়, তবুও কিছু বানান ভুল রয়েই যায়।...
মাথার উপরে একটা সূর্য বিনাকাজে জ্বলেপুড়ে যাচ্ছে দেখে আমরা প্রস্তাব তুললাম সিনেমা বানানোর। সূর্যের সাথে সিনেমার সম্পর্ক নিয়ে কয়েকজন সন্দিহান হয়ে উঠলে আমরা অন্য কয়েকজন আসর ছাড়ি। সম্পর্কটা আসলে কী,...
-উঠে পড়ুন, ম্যাডাম!
মেয়েটা উঠে পড়ে আমার পাশে। আমি বোতাম চেপে জানালার কাঁচ এঁটে তাপনিয়ন্ত্রককে কাজ শুরু করার আদেশে দেই। তারপর ছুটে চলার সূচনা করি। সোজা দক্ষিণে। গাড়ির গতি মাঝারি রাখলেই...
কাঁপছো কেন, চন্দ্রিমা?
মেদহীন বাতাস হিমের রেণু এনে
তোমার দেহ তাপ নিচ্ছে বুঝি ছেনে...
এইখানে আর ভোর হবে না বলে ঘোষণা ছিলো, অথচ এইখানেই ভোর হচ্ছে। ভোরের গায়ে লেপ্টে আছে ছোপ ছোপ অন্ধকার। যার চোখে মুখে হালকা আলোর ঝিলিক।
একটা কি বলাকা উড়ে গেলো!
অন্ধকারে...
©somewhere in net ltd.