নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হয়ে জন্মানোর মর্যাদাবোধের খোঁজে,,,,,
সাক্ষ্য দিবে অনেক কিছুই শুধু মনে দেখো যদি
(নয়তো)"নোংরা হাত-নোংরা শার্ট"; নয়ান দেবে ফাঁকি।
বুঝতে গেলে চোখ লাগে--
যে চোখ স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি শেখায় না,
শেখালে এসি ল্যান্ডের জানবার কথা ছিল...
জানার কথা ছিল এক মাস্কের...
\'মেনে নেওয়া\'র পেছনে দুটো নিয়ামক কাজ করে।
এক. হিম্মত।
দুই. বাধ্য হয়ে।
বাঙালির মধ্যে প্রথমটির দেখা পাওয়া দুষ্কর। আমরা দ্বিতীয়টিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। কিন্তু তার পরিবর্তে কী যে হারাই...
চন্দ্র
কে তুমি ধাও বিশ্ব পথিক
চাও গো বারেক চাও গো
চঞ্চল প্রাণ উদাস করা
এক কলি গীত গাও গো।
চাও গো বারেক চাও গো..
দীন আমি নাইবা দিলেম উপহার
কেঁদে...
"সমাজটা একেবারে উচ্ছন্নে যাচ্ছে" বলার লোকের অভাব নেই। বরং বড্ড বেশি অভাব এই "সমাজকে স্বভাবে আনা"র লোকের।
এ সমাজের এখন সবচে\' বেশি প্রয়োজন "আদর্শ।" এমন আদর্শ যা দেখে পরের প্রজন্ম (এখন...
আমি আগেই বলেছি সমরিতা
তুমি ভুল গ্রহে এসেছ।
তুমি ভুলকে আপনার করতে চলেছ
এখানে এর দো\'পেয়ো জানোয়ারে ভরেছে সবটা
গায়ের জোরে নিজেদের নাম নিয়েছে "মানুষ!"
অথচ কুকুর, শুয়োর, ছুঁচো, চামচিকা,
কিংবা একই মুখে হাগা-খাওয়া বাদুর..
সব...
রিক্সা \'হুঁ হুঁ করে\' ছুটেছে শেকেরটেক-আদাবরের রোড ধরে। রিক্সায় বসে ফোনে অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের খেলা দেখছিলাম। অকস্মাৎ কাতর কণ্ঠে "মা\'রে দু\'টো টাকা দে.. ভাত খাবার টাকা দে..." শুনে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখি...
রাতের এই শহুরে আলোর মৃত্যু হোক আজ।
মৃত্যু হোক ধূলি ঢাকা ফুল পাতা আর
এ রাস্তা ঢাকা জ্যামের।
চাইনে রাতের এ ভঙ-রঙ দেখতে!
চাইনে...!
মুছে যাক যত সব কৃত্রিমতার কলি
আঁধারের চাদর মুড়ে পড়ে থাকুক...
পুটং (ম্যাসেঞ্জারে শব্দ)
চ্যাটহেডে ভেসে গেল...
লেখা: "কী করিস?"
রিপ্লে: "কিছু না।
অপেক্ষা করি।"
(টাইপিং... মিলিয়ে গেল। আবার টাইপিং...)
লেখা: "এত রাতে!!
...
মাঠে ছাগলটা বেঁধে বড়শির মতো বাঁকা হয়ে আসা শরীর নিয়ে ফিরছিল গুলোবুড়ি। গুল মারা, কূটনামিতে এত এত পারদর্শী যে তার আসল নামটাই ঢাকা পড়ে গেছে লোকের দেয়া নামের আড়ে। বয়সের...
মানুষেতে বিরাজ বিশ্ব মহান
শীর্ণ কায়ে জীর্ণ বেশে
ধরার ধূলিতে নটরাজ খোদ ঈশ্বর ভগবান!
অনেকদিন আগের কথা।
বুলবুলের ঘূর্ণিতে চূর্ণ করার হুমকিতে বিকেলটা সেদিন চুপসে ছিল দুপুর থেকে। দিনমণি তো সারাটা দিন...
দেখ তো তোমায় চেনো কি না...
কচুর পাতায় বৃষ্টি মাথায়
বই বগলে সবাই মিলে
নির্মলা দিন, শৈশব কেনা।
ভালো করে আবার দেখো...
দেখো তো তোমায় পাও কিনা।
এমনি ছড়ার ঝরার দিনে
স্কুল ফেরত...
কে জানত?
গোটা আকাশটা সকাল থেকে মায়ের সাথে মন ভারি করে বসবে?
টিপটিপ করে অশ্রু ঝরাবে
গাছের পাতার গণ্ড বেয়ে সেই অশ্রু মুছবে মাটির আঁচলে?
কে জানত?
কে জানত, আমার আগাম-কেনা বাসের টিকিট শেষ...
তখন আলোর জোস ছিল না
মা বলত- "খোকা, মনের বাতি জ্বেলে
মানুষের মতো মানুষ হ\'।"
এখন আলোর রোশাই
ফকফকা ধরা পুরোটাই
বলে- "খোকা মার্কস ক\'!"
কুপির আলোয় আসতো কুমার, কত্তো বীরের দল
রঘু কাকার পিড়ায়...
ডুবি...
তবু আগুন খেকো ধান
বেঁচে থাক!
চাষির চাকর গাড়ি পায়,
খালি পেটে কৃষক!
তারা শিক্ষিত (!) বিচার করেছে
মোরা যে মাটির পুত,
জেনে বুঝে মোরা কিভাবে ধরি
মায়ের ছেলের খুঁত!
সে বছর খরায় কুয়োও শুকায়
কঁচি হাতে গলা...
এবার আমি চন্দ্রচূড়ার গন্ধ হব
হঠাৎ ঝরা ঝমঝম বারির ছন্দ হব
নদীর পাড়ে শিয়াল মামার দল।
ওরে!
মে\'গনি ফল যেমন করে
ডিঙ্গি...
©somewhere in net ltd.