![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহাকালের সন্ধানে, অমৃতের আঘ্রাণে ছুটে চলা নিরন্তর
মনে পড়ে আজ, ধূসর অতীত
স্মরনে আছে সেই মুখ।
সাধ ছিল, সাধ্য ছিল না
থমকে ছিল বুক।।
আড়চোখে, যেদিন তাকিয়েছিলাম
পদ্মপাতার ফাঁকে।
নিশীথ শীতল চোখখানি তার
সমস্বরে ডাকে।।
কলেবরে তার, মৃদু মৃদু আভা
হাসিতে ফুটে কামিনী।
স্বপ্নগুলো সব, ঘুমহীন...
পরজন্মের প্রত্যাশা নেই, তবু আসবো আবার ফিরে,
হয়তো মানুষ, নয়তো পাখি, নতুন কোন নীড়ে।
চিনবে তুমি? আমায় তখন, শিমুল ঝরা দিনে,
বাজবে বেহাগ, প্রাচীন সোহাগ, অস্তরাগের ক্ষণে।
সাজিয়ে রেখো বরনডালা, নরম ব্যাকুলতায়,
একটু চাওয়া, একটু...
এটা কি সমস্যা কেউ কি বলতে পারবেন? আমি অনেক দিন ধরেই আমার প্রোফাইলের কিছু পরিবর্তন করতে চাচ্ছিলাম কিন্তু সহযোগিতা অপশন থেকে "আপনার সমস্যা জানান" এই ফর্মে গিয়ে সমস্যা জানিয়ে...
পথিমধ্যে বনচ্ছায়ে পউষের আবেশে,
মৃদুমন্দ হাওয়া বয়, সরল নিঃশ্বাসে।
তারই মাঝে দুটি শিশু, খেলাধুলার রত
পুতুলের বিয়ে হবে, আনন্দ কত।
সারাদিন ধূলিসম পথের বুকে,
অশান্ত মোহে খেলা করে, যুগান্তরের সুখে।
ধুলি জমে চোখে, মুখে, আর ধুলো...
জগদীশ্বর ঈশ্বর তুমি, কোথায় বেঁধেছো ঘর
কোথায় সুখে নিদ্রিত আছো, বলো হে অবিনশ্বর।
চিতার আগুন, মনের আগুন, দুটোই মিশে একাকার
ভষ্ম হয়ে উড়ছে কেবল, নিদারুণ হাহাকার।
ভাগ্যের চাকা বড় আঁকাবাঁকা, কোথায় যে তার শেষ
কোথায়...
শুধু তোমারি প্রতি, দূর্বল অতি, তোমাতে সঁপেছি মন
একটাই চাওয়া, তোমারেই পাওয়া, পাশে থাকা আজীবন।
ভালোবাসি তোমায়, বলি শতলক্ষ বার, যদি ঘুঁচে ব্যাকুলতা
ইচ্ছে একটাই, শুধু তোমাকে চাই, ওগো মোর চারুলতা।
ভালোবেসে তোমায় অন্ধ...
আজকে না-হয় থাক,
তুমি অন্য বর্ষায় এসো।
খোঁপায় দিয়ে কদমের ফুল,
আর পাশে এসে বসো।
হাতটি ধরো সযতনে,
রেখে দিয়ে সব অভিমান।
চাইছি তো শুধু ভালোবাসা,
কেন তবে তুমি নিষ্প্রাণ?
কেন যে তোমার বিরহী আবেশ,
ভেবে পাই না...
আর কি গো হবে দেখা, এই বাংলার মুখ
যার সান্নিধ্যে কাটিয়েছিলাম, জীবনের সুখ-দুঃখ।
তোমার বক্ষে জন্মে মাগো, জীবন হলো ধন্য
কেমনে শোধিবো তোমারী ঋন, আমি যে বড়ই নগন্য।
ফুলে, ফলে, জলে বসুন্ধরা, তোমারী...
ছবির মত মুখখানি তার, মায়ায় ভরা চাহুনি
দুষ্টুমিষ্টি হাসি কলরবে, মাতায় যে দিন-রজনী।
হাসিতে তার সৌরভ আছে, ভাসে মৌ মৌ সুবাসে
বারে বারে মরি, আমি প্রতিবার, তার-ই প্রেম পাশে।
রুপের কথা কি বলব আর,...
বয়স তখন কত হবে? উনিশ কিংবা কুড়ি
বধূ হয়ে এসেছিলাম এই ঘরে, বাপের বাড়ি ছাড়ি।
পরনে ছিল রঙীন শাড়ি, হাতে কাঁকন, পায়ে রুপোর নূপুর
ঠোটে ছিল লাজুক হাসি, আর সিঁথীতে? লাল রঙা সিঁদুর।
বুঝলি...
ভালো লাগে রোজ সন্ধ্যে সকাল
দিনে দিনে হচ্ছি যে বেসামাল
বুনছি আমি প্রেমেরই ইন্দ্রজাল
তুই আমার-ই
আয় আয় ফিরে আমার নীড়ে
তোকে নিয়ে স্বপ্ন হাজার
নীল চাহুনি, আগে তো দেখিনি
চলনা হারাই আবার
তোরই জন্যে দেখ হচ্ছি...
আমি আবার প্রেমে পড়লাম
তোমার চোখের ঘূর্ণিস্রোতে, আমি দিশেহারা হয়ে গেলাম
আমি আবার প্রেমে পড়লাম
আমি যবে দেখি, বাতায়ন খুলে, পৌষের হাওয়ায় শিশির খেলে
প্রজাপতিরা ডানা মেলে মেলে, সকাশে উড়ে যেতে দেখলাম
আমি তখনই...
নীল আকাশের চাঁদনী তুমি, বাজাও আপণ সুর
বরিষার ছন্দে মাতে, তোমারই পায়ের নুপূর।
কঙ্কনেরই শব্দ শুনে, মনে জাগে শিহরন
কোন মাসেতে তুমি আসবে বন্ধু, আষাঢ় নাকি শ্রাবণ।
ওড়নাখানি উড়ালে তুমি, কোন আকাশের...
©somewhere in net ltd.