| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আরবি হরফে ‘বাংলা’ না লিখার প্রতিবাদে একুশের সংহার
এরপর ইতিহাস–একুশ এলেই উৎসব
আর দেখুন, ঘরে ঘরে বাংলাকে গ্রাস করে অ-বাংলা রাক্ষস
যুগপৎ কী তীব্র স্বাধীনতা বাংলাভাষায়
আর তার বর্ণমালায়
আমরা চটকে চটকে বাংলাভাষার...
কোনো কোনো সকালে ম্যাজিক থাকে,
চারদিক কেন এত ভালো লাগে জানি না। একদঙ্গল ঢেউ
উথলে ওঠে বুক থেকে। বিপুল চাঙ্গা একটা বাতাসের ঝাপটা
সুড়সুড় ঢুকে পড়ে নাকের গভীরে
অদ্ভুত একটা গন্ধ...
...
অমানুষকে নিন্দা করো না। সমাজ তাকে মানুষ হওয়ার সুযোগ ও শিক্ষা দেয় নি। তুমি মানুষ।
বস্তির ছিন্নমূল কিশোরেরা কথায় কথায় চ আর দ-এর শব্দে ঘর ও মুখ নোংরা করে। তোমার আলোয়...
ভার্চুয়াল নারীরা মমতাময়ী হয় বাস্তবের চেয়ে খুব বেশি
পাষাণবৃক্ষেও তারা ফুল ফোটাতে পারে
আমরা অতিশয় বিগলিত তাহাদের প্রেমে, ঘরের নারীকেও ফেলে
ভার্চুয়াল নারীরা কখনো-সখনো অদৃশ্যে সমস্ত কলকাঠি নাড়ে
জৈবপ্রেমে হাঁপিয়ে উঠেছে সময়। অর্ধেকটা জীবন
চলে...
[কলেজে পড়ার সময় কোনো এক সাপ্তাহিক পত্রিকায়, খুব সম্ভবত ‘বিচিত্রা’য় একটা চমৎকার গল্প পড়েছিলাম- ‘দূরভাষিণী’। একটা ছেলের সাথে একটা মেয়ের কীভাবে যেন টেলিফোনে যোগাযোগ হয়। তাদের মধ্যে নিরন্তর ফোনালাপ চলে।...
মহান একুশে বইমেলা-২০১৫ সমাগত
নবীন লেখকলেখিকাদের জন্য এটি একটি অবশ্যপাঠ্য প্রবন্ধ। রেডি রেফারেন্স হিসাবে প্রিন্ট করে রাখলে বেশি উপকার পাবেন বলে মনে করি।
মূল প্রবন্ধটি নিচে \'ভূমিকা\' থেকে শুরু হয়েছে। ভূমিকার আগে...
উৎসর্গ
তুমি চলে গেছো, সেই বেদনার অমৃত খনি থেকে
উঠে আসে চির-ফল্গুধারার কবিতারা একে একে
তুমি চলে গেছো, চলে-যাওয়া পথে সোনা ফোটে প্রতিদিনই
আমার সকল কবিতারা তাই তোমার কাছেই ঋণী।
১৭ অক্টোবর ২০১২
***
১
তুমি আর কোনোদিন...
সে কবিতা লিখতো, আমিই তার প্রথম পাঠক ও শ্রোতা। কবিতা পড়তে পড়তে মনে হতো, কবিতার মানুষটাও নির্ঘাত আমিই।
সে নিমগ্ন ছিল এক মনস্বী পুরুষে। তার কথা এতো বেশি পাড়তো যে,...
যে মেয়েটি কবিতা ভালোবাসতো, আমরা একযোগে তার প্রেমে পড়েছিলাম। শ্রেণিকক্ষে, কিংবা ময়দানে, কথার ফাঁকে ফাঁকে তাকে শুনিয়ে আমরা স্বরচিত কবিতা আওড়াতাম। কয়েকটি ছেলে পুরো নোটবই কবিতায় ভরে ফেলে তার হাতে...
মেয়েটার হয়তোবা ছিল না প্রেমিক কোনো
আচানক রাস্তায় দেখা হলে তাই সে
চুপ করে থামতো...
ছন্দ নিরীক্ষণে রবীন্দ্রনাথ নিজের কবিতাকে বিভিন্ন ভাবে ভাঙতেন, সাজাতেন, এবং একই চরণকে বিচিত্র রূপে পঙ্ক্তিতে ভাগ করতেন। কীভাবে? চলুন, কিছু আলোচনা করি।
নীচের কবিতাটি আমার, যা গত বছরের জুলাইয়ে লিখেছিলাম। এর...
তুমি ছিলে সেই অমরাবতীর পাখি
যাহার লাগিয়া একটি জীবন নদী
তোমার অধরে তীব্র আলোর ক্ষুধা
নীরব দহনে দুঃখী বনস্পতি
ঘাসের শরীরে শিশিরের বেদনারা
চাঁদের আলোয় মৃত ওষ্ঠেরা কাঁদে
যে-ফুল ফুটিল শুধুই তোমার লাগি
ক্ষয় হলো সে-ই নিষ্ঠুর...
আমি আপনাদের কাছ থেকে মাত্র দুটি জিনিস চাই- সততা এবং বিশ্বস্ততা। আমি হিমাচলের মতো স্থির, আমার সততা এত গভীরে প্রোথিত যে আমাকে কোনোক্রমেই আমার সততার পথ থেকে বিচ্যুত করা সম্ভব...
©somewhere in net ltd.