| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খায়রুল আহসান
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
গত পরশুদিন, সোমবার ১১ অক্টোবর ২০২১ সকাল পৌনে আটটায় ল্যাপটপ খুলে সামুতে লগ-ইন করলাম। আমি সাধারণতঃ এত সকালে ল্যাপটপে বসি না। সেদিন লগ-ইন করার পরে পরেই আমার চোখ পড়লো “অনলাইনে...
জীবন নিরন্তর বয়ে চলে....
এ বয়ে চলার মাঝেই মানুষকে
অন্ন সংস্থানের রকমারি পথ খুঁজতে হয়।
দৈনন্দিন ঝড় বৃষ্টি বাদল উপেক্ষা করেই
দরিদ্র মানুষকে ঘর হতে বের হতে হয়।
আকাশে কালো...
অভূতপূর্ব উদারতাঃ
মাস দুয়েক আগে আমি আর আমার স্ত্রী হাসপাতালে গিয়েছিলাম, এক্সরে করানোর জন্য। আমি এক্সরে বিভাগে প্রবেশ করে রিসেপশনে যখন জিজ্ঞেস করছিলাম কোথায় যেতে হবে, তখন লক্ষ্য করলাম আমাদের...
প্রতিদিন আমরা দুটো পথ হাঁটি।
প্রথম পথটি হেঁটেও হাঁটা যায়,
আবার না হেঁটেও,
এর নাম ‘পৃথিবীর পথ হাঁটা’।
এ পথে কখনও সোজা পথে হাঁটি,
আবার কখনও আঁকাবাঁকা...
নীচের কথাগুলো (শেষেরটা ব্যতীত) আমার কিছু সাম্প্রতিক ভাবনা ও উপলব্ধির সংকলন। ভাবনাগুলো গত প্রায় এক বছরের, তবে কোন সময়-ক্রমানুযায়ী লিপিবদ্ধ নয়। ভাবনার পরবর্তী কোন এক সময়ে যখন যেভাবে স্মরণে এসেছে,...
আগের “বর্ষপূর্তি পোস্ট”গুলো পড়তে পারবেন এখানেঃ
...
পুকুরের চতুর্পার্শ্বে শুধুমাত্র পায়ে হাঁটা পথ .... ছবি তোলার সময়ঃ ৩০ অগাস্ট ২০২১, ১১ঃ ৫৫ পূর্বাহ্ন।
আমি আগে আমার এলাকায় একটা বড় পুকুরের চারদিকে হাঁটার জন্য বানানো পথ...
এটি মূলতঃ একটি স্মৃতিচারণমূলক লেখা। ড. নজরুল ইসলাম বর্তমানে জাতিসংঘে সিনিয়র ইকনমিস্ট হিসেবে কর্মরত আছেন। অতি সম্প্রতি জাতিসংঘ তাকে ‘উন্নয়ন গবেষণা প্রধান’ (চীফ অভ ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ) হিসেবে নিয়োগ দান করেছে।...
আমি নির্বোধ, চিন্তা শক্তি বেশি নাই,
আমি শুধু একটা সীমান্তহীন বিশ্ব চাই।
যারা চায় বিভক্ত বিশ্ব আর বাধার প্রাচীর,
আমি মোটেও তাদের দলে নই।
আমি চাই বন্ধনহীন স্বাধীনতা, যেমন...
https://ibb.co/348JC7C
আমার প্রায় সাত বছরের নাতনি গত ঈদের দিন সন্ধ্যায় ওর নানুবাড়ি থেকে আমাদের বাসায় এসেছে। এসে সেদিন সে আমাকে বাসায় পায়নি, কারণ আমি সেদিন রংপুরে ছিলাম। আমি ফিরেছি...
শোকে, বিয়োগে, বেদনায়-
কান্নাকাটি খুব কমই করেছি এ জীবনে।
যা কিছু করেছি তার বেশিরভাগই
করেছি প্রাপ্তিতে, প্রসন্নতায়, কৃতজ্ঞতায়।
তবুও ডাক্তার শুধোলেন,
‘নেত্রনালি শুকিয়ে যাচ্ছে, জল দেবেন’।
তাহলে এ দু’আঁখির অশ্রুসরোবর কি
কর্পূরের মত উবে গেল? হায়, কখন!
ঢাকা
৩০...
আগের পর্বের লিঙ্কঃ
বাস ছাড়ার পর থেকেই মনে মনে ভয়ে ছিলাম কখন না যেন কোন বড় যটে আটকা পড়ে যাই।...
বিষণ্ণ পথ, বিষণ্ণ পথিক.... (আলস্যভরে আসন থেকে না উঠে পথের ছবি তুলতে গিয়ে এদের মাথাগুলো এড়ানো গেল না!)
এর পরের পর্বের লিঙ্কঃ [link|https://www.somewhereinblog.net/blog/KA13/30324480|মায়ের সাথে ঈদ শেষে বিষণ্ণ মনে ঘরে ফেরার...
তখন ১৯৯৪ সাল। দাপ্তরিক কাজে রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় জেলায় যেতে হয়েছিল। পাবনায় যখন গেলাম, তখন করণীয় কাজটুকু সেরে ফেলার পর হাতে কিছুটা সময় রয়ে গেল। পাবনার ডাঃ ইসহাক একজন...
আমি কোন লেখক নই, কোন কালেও তেমন ছিলাম না। ছোটবেলায় কখনো কখনো ডায়েরী লেখার ইচ্ছে জাগতো বটে, চেষ্টাও করেছিলাম কয়েকবার, কিন্তু সে ডায়েরী অরক্ষিত থাকতো বলে বিড়ম্বনায় পড়তে হতো, তাই...
©somewhere in net ltd.