নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা মানবতা বিরোধী তাই পরিত্যাজ্য মানবের সাধনা হোক মনুষ্যত্ব লাভ।
সেল ফোন
========
মধ্যরাতে তারার মেলা বসেছে আকাশে
স্নিগ্ধ ফুল হয়ে ঝরে পড়ছে তোমার কপাল ,
ঠোঁট ,গাল ও চিবুক বেয়ে।
তুমি আমি জোছনায় ভিজতে ভিজতে
ভাবছি ,
এখন একান্ত হতে পারলে
মন্দ হতো না।
সেই মুহুর্তে...
ইমন জুবায়ের
জন্ম: ১৭ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৭ – মৃত্যু: ৪ঠা জানুয়ারি, ২০১৩
শুরুতেই বলে রাখা ভালো- বাংলা ব্লগের অন্যতম নক্ষত্র ইমন জুবায়ের ভাই
পুরো নাম- জুবায়ের হোসেন ইমন। ‘ইমন’...
মধুরিমাঃ ধরেই নিলাম, এ আমারই ব্যর্থতা
মধুরিমা,
তোমার খোলা আকাশে
আজকাল পারিজাত ফুলগুলো
বড্ড বেশি রঙীন দেখায়।
তোমার বাহান্ন তীর্থের শরীর
আমায় অনর্থক রাত জাগায়।
তোমার ওই নিটোল কোমর,
বাঁকা ঠোঁট,চঞ্চল পটলচেরা...
অদক্ষ প্রেমক্রীড়াতে
দক্ষতা অর্জনে ব্যর্থ,
তোমার মতো করে!
ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে তুমি আমায় কি
তোমার পাণিপ্রার্থি হবার
অনুমতি দেবেনা প্রিয়া?
তোমায় ভেবে ভেবে যে আমার
গুম্ফদেশে,
শ্বেতবর্ণের আভা দেখা দিলো!
তুমি কি আমায় একটু বিবেচনা করবেনা মনমানসী?
আমি না...
মানব জীবন
ছয় রিপুর কুমন্ত্রণায় মানব করলে জীবন পার ,
দারাপুত্র পরিবার সকল ভাবলে আপনার।
আপন আপন করে তুমি করলে কত ই না অসৎ কাজ,
শয়তানের...
বর্ষঃ অভ্যর্থনা ও বিসর্জন
অপগত বেলার বিভাজন ,
মুলত একটি আরোপিত ধারনা মাত্র।
অনন্ত অনাদি অদৃশ্য মহাকাল,
এমনই একটি সমাপন ।
যার বিভাজন ঘটানো কখনই সম্ভব নয় ।
অতীতের অস্তিত্ব...
তোমার বিশুদ্ধ আগুনে
আমি ঝাঁপ দিতে গিয়ে দেখি,
তুমি অন্যের হাত ধরে,
তার আবেগ, স্ফীতি এবং অনুভূতির প্রতি নিজেকে রক্ষিত করে
চলে গেছো বহুদূর।
বজ্রগর্ভ–অন্তরের গভীর থেকে...
জগজ্জননী মা তুমি মোর,
মুক্তিময়ী মা ।
তুমি যে সকলের আধার ,
দয়ার উপমা।
তব নাম জপি মা তাই,
চিন্ময়ী নামে ডাকি।
তোমার আর্শিবাদের তরে,
আমি ব্যাকুল থাকি।...
নিত্যদিনের মতো আজো মধুরিমা এসে দাড়ালো,
ঝুল বারান্দায়।
চুল শুকানোর বাহানায় হয়তো।
সদ্য জলে ভেজা আদ্র্র মুখ,
অলৌকিক মোহময়ী চঞ্চলতা ছুঁয়ে,
তার রূপকে করেছে স্বর্গীয় আভাদীপ্ত।
কারো কারো রূপে তীব্র টগবগে প্রানবন্ত ভাব থাকে,
অহংকার...
প্রমত্ত অলিকুল গুঞ্জরিছে কুঞ্জবনে।
সৌহার্দ্যে অনবরত।
সকল নবীন পাতা ফুল,
থমকিয়া চমকিয়া দেখিছে তাহা, প্রকৃতিতে।
নিলাজ দৃষ্টি লইয়া উন্নত চাহনিতে ,
অনুষ্ঠিত নানা মান অভিমান পর্ব সকল।
জড়াইয়া লইবার বাসনায়...
চলতে পথে যেতে যেতে কোন একদিন,
মনে হলো এলো বুঝি ফাগুনের দিন।
কেউ একজন বলেছিলো প্রিয়, ভালোবাসি।
হাতছানি দিয়েছিলো, সাথে মিষ্টি হাসি।
কপোলখানি ঢাকা ছিলো...
রুধিরাক্ত চিত্ত ।
জাস্তি নিপাতনে আপনমনের প্রচ্ছন্ন কল্পে,
তব ব্যথা ভরা রূপচিন্তন ।
তাসের প্রাসাদের ভেতর থেকে
বেরিয়ে আসে বোধের,
অ-সহিষ্ণু তীক্ষ্ণ আর্তনাদ , কোলাহল ।
মদীয় বিক্ষিপ্ত পরিচ্ছদ বার...
শ্যামের বাঁশির দোদুল দোলা ,
শ্রীরাধিকার মনে।
প্রেম বিরহে কাটে অহর্নিশ,
দুরন্ত ভরা যৌবনে।
কৃষ্ণ অভিমুখে সদা সর্বদা
রাইকিশোরীর দুনয়ন ।
অন্তর কাঁপে অবিদ্যমানতায়,
অস্থির চঞ্চলমন।
হায় রাধিকা কি হেতু...
তোমারে কত্ত ভালোবাসি জান,
কেমনে আর কমু?
তুমি চাইলে প্রকাশ্যে
দিতে পারি চুমু।
আইসো জানু,
বইসো পাশেএকটু করি আলাপ!
হাতে কইরা আনছি দেহো,
কাটা যুক্ত গোলাপ!
রাগ কইরো না, রাগ কইরো...
©somewhere in net ltd.