![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
আমি মায়ের কাছে যাবো..
আমাকে হাসু আপার কাছে পাঠিয়ে দিন..
তার কোন আবদার রাখা হয়নি সেদিন
তপ্ত বুলেটের আঘাতে হৃদয় বিদারক পরিণতি
কতৈনা নিষ্ঠুর নিয়তি কতিপয় বিপথগামী সৈনিকের জিঘাংসায় ইতিহাসের নিষ্ঠুর তম...
সাদা কাশফুল হাতে যেন ভূবন ডাঙার হাসি
হাসিতে উদ্ভাসিত চারিদিক, খুশির ঝিলিক
যেন রঙিন প্রজাপতি এক শরতের কাশবনে আনমনে
মেলে দিয়ে রঙিন পাখা স্বপ্নসঙ্গমে তুমি কী তবে খুঁজেছো আমারে
গোপন স্বপনসম...
সাদা কোমল কাশফুল
যেন তোমায় রয়েছে ঘিরে
তোমার অপার পেহলবতায়
একরাশ মুগ্ধতা—ঝরে পড়ে চারিদিকে
ভোরের শিশিরের মতো নিরবে।
যেন খুব করে ছুঁয়ে দিলে এভাবেই
হৃদয়ের গভীরে—অনুভূতির শিকড়ে
তুমি যেন কেমন আপনেরও আপন—হৃদয়ের মাঝারে
পাঁজড়ের হাড়...
দুজনার ভালোবাসা—কোথায় আজ দাঁড়িয়ে?
ভেবোনা ক্ষয়ে গেছে, ক্ষয়িষ্ণু চাঁদের মতন।
আজকের পৃথিবীটা আপন কক্ষপথে কোনখানে?
পরখ করে নিলাম
কিছুটা সময় সেখানেই দিলাম
জীবন সংগ্রাম করে যেতে হয়..
ধ্রুবতারা আজও ওঠে আ্কাশে—
পথহারা নাবিক আজও খুঁজে...
শরতের কাশবন
যেন সাদা কাশফুল বিছিয়ে রেখেছে গায়ে
সাদা মেঘের ভেলা নীল আকাশের বুকে
ভেসে বেড়ায়—দুচোখে রঙিন স্বপ্ন এঁকে।
বৃষ্টি নামে প্রচণ্ড নিনাদে চমকে ওঠে
তপ্ত পৃথিবীর বুক
এই আমি আছি তোমার খুব কাছাকাছি
তোমারে কে করে...
কবিতা লিখিনি
তাই কী থেমে গেছে পৃথিবী
না!
পৃথিবী থামেনা— থামেনা প্রকৃতি
আপন কক্ষপথে ছুটে চলে চন্দ্র সূর্য গ্রহ নক্ষত্রমণ্ডলী..
তুমিও প্রাণান্ত চেষ্টায় ভুলে যাওয়ার দৃঢ় প্রতিজ্ঞায়..
শ্রাবণের দিন শেষে কাশবন কন্যা শরতের আগমন হলো
সাদা মেঘের...
সময় বয়ে চলে খরস্রোতা নদীর মতো
সময় চলে যায়—
স্মৃতির স্তুপ পড়ে থাকে,
নিরবে নিভৃতে চলার পদচিহ্ন হয়ে
পৃথিবীর বুকে—খরস্রোতা নদীর বাঁকে।
কখনও পাহাড় কখনও চ্যুতি
কখনও খাড়া ঢাল রাজ্যের দূর্গতি
কখনও পলল স্তূপ
মিষ্টি মধুর...
অবশেষে সেই উৎসব মুখর ক্ষণ এসেছে আজ শ্রাবণবেলা শেষে
প্রিয়তমা করো হে আলিঙ্গন এই আনন্দঘন ক্ষণে!
ভালোবেসে মুরে, এমন সময় থেকো না আর দূরে
তুমি জন্মেছিলে আজে এই অবণীর পরে
শুধু...
রাজহংসীনি,
বুঝিনা বুঝি? কেন এই রাত জাগা তোমার?
তোমার এই রাত জাগায় আমারও যে আছে অধিকার।
সারাদিনের ক্লান্তি শেষে
তোমার কাছে এসেই তবে দুদন্ড শান্তি খুঁজে পাই।
তুমি জন্ম না নিলে...
ফুলের মতই নিষ্পাপ শিশু
তবুও সে পায়নিকো নিস্তার
পাকহানাদারের দোসর থেকে।
দেশদ্রোহী শকুনেরা
নির্মম তপ্ত বুলেটই তাকে দিয়ে ছিলো উপহার
জানা নেই কী তার অপরাধ!
এতো অল্প বয়সে? বুঝার মতো বয়স
হয়নি তো তার।
তবে কী দোষ...
যেন নতুন করেই জন্ম হবে— এবার তোমার।
হঠাৎ করেই বদলে যাবে, গোটা পৃথিবী।
দেখোনা করোনার সাড়াশি আক্রমনে কেমন করে বদলে গেছে সব।
গৃহবন্দী থেকে থেকে নাগরিক জীবনটা
আজি যেন মরা মাছের চোখের...
কবিতার মতোই আবেগী প্রত্যাবর্তন তোমার
রাত্রী নিশীথে— আমায় জাগিয়ে দিয়ে যাও
তোমার মায়াবী ঢং এ—সেই একই দাবীতে
আমাদের প্রেমে যেন জন্ম হয় একেকটি কবিতার।
তোমার কাব্যিক দ্যুতনায় ক্রমাগত পরিপুষ্ট সিক্ত এই আমি
কবি...
হে মহানায়ক,
আপনার উদাত্ত আহবানে সাড়া দিয়ে মহান একাত্তরে
সাড়ে সাত কোটি বাঙালির মহাকাব্যিক বিজয়ে
আজও নিহিত আছে প্রেরণা— সকল বাঁধা জয়ের।
হে বঙ্গবন্ধু,
কত বসন্ত যে কেটে গেছে
তোমার আন্দোলন বিক্ষোভে রাজপথে
অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে মিছিলে
পাক-হানাদারের...
প্রতিটি গ্রামে শহরে মহল্লায় ঘরে ঘরে ঐক্য গড়ে তোল
ভুলে যাও অতীত গ্লানি ভেদাভেদ কাব্য সব— শিকেয় তোলে।
চলিছে ক্রান্তি কাল জীবানুর বিদ্রোহে— সাড়াশি আক্রমনে
মানব বিশ্ব যেন ধ্বংসের সমুখে অসহায়...
পুণশ্চ সুবিবেচনা,
আবারো কী বিনিদ্র রা—ত যাবে কেটে ?
তোমার আমার অবুঝ প্রেমে
হিসেব করে বলোতো দেখি
কতো গুলো রাত এভাবেই গেলো কেটে
—একান্ত অনুভবে।
সুবিবেচনা,
মনে হয় সুদীর্ঘ এক কোটি বছর
চলছে যেন এভাবেই—
জানি না...
©somewhere in net ltd.