![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
রাজহংসীনি,
বুঝিনা বুঝি? কেন এই রাত জাগা তোমার?
তোমার এই রাত জাগায় আমারও যে আছে অধিকার।
সারাদিনের ক্লান্তি শেষে
তোমার কাছে এসেই তবে দুদন্ড শান্তি খুঁজে পাই।
তুমি জন্ম না নিলে...
ফুলের মতই নিষ্পাপ শিশু
তবুও সে পায়নিকো নিস্তার
পাকহানাদারের দোসর থেকে।
দেশদ্রোহী শকুনেরা
নির্মম তপ্ত বুলেটই তাকে দিয়ে ছিলো উপহার
জানা নেই কী তার অপরাধ!
এতো অল্প বয়সে? বুঝার মতো বয়স
হয়নি তো তার।
তবে কী দোষ...
যেন নতুন করেই জন্ম হবে— এবার তোমার।
হঠাৎ করেই বদলে যাবে, গোটা পৃথিবী।
দেখোনা করোনার সাড়াশি আক্রমনে কেমন করে বদলে গেছে সব।
গৃহবন্দী থেকে থেকে নাগরিক জীবনটা
আজি যেন মরা মাছের চোখের...
কবিতার মতোই আবেগী প্রত্যাবর্তন তোমার
রাত্রী নিশীথে— আমায় জাগিয়ে দিয়ে যাও
তোমার মায়াবী ঢং এ—সেই একই দাবীতে
আমাদের প্রেমে যেন জন্ম হয় একেকটি কবিতার।
তোমার কাব্যিক দ্যুতনায় ক্রমাগত পরিপুষ্ট সিক্ত এই আমি
কবি...
হে মহানায়ক,
আপনার উদাত্ত আহবানে সাড়া দিয়ে মহান একাত্তরে
সাড়ে সাত কোটি বাঙালির মহাকাব্যিক বিজয়ে
আজও নিহিত আছে প্রেরণা— সকল বাঁধা জয়ের।
হে বঙ্গবন্ধু,
কত বসন্ত যে কেটে গেছে
তোমার আন্দোলন বিক্ষোভে রাজপথে
অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে মিছিলে
পাক-হানাদারের...
প্রতিটি গ্রামে শহরে মহল্লায় ঘরে ঘরে ঐক্য গড়ে তোল
ভুলে যাও অতীত গ্লানি ভেদাভেদ কাব্য সব— শিকেয় তোলে।
চলিছে ক্রান্তি কাল জীবানুর বিদ্রোহে— সাড়াশি আক্রমনে
মানব বিশ্ব যেন ধ্বংসের সমুখে অসহায়...
পুণশ্চ সুবিবেচনা,
আবারো কী বিনিদ্র রা—ত যাবে কেটে ?
তোমার আমার অবুঝ প্রেমে
হিসেব করে বলোতো দেখি
কতো গুলো রাত এভাবেই গেলো কেটে
—একান্ত অনুভবে।
সুবিবেচনা,
মনে হয় সুদীর্ঘ এক কোটি বছর
চলছে যেন এভাবেই—
জানি না...
রাজহংসীনি,
তুমি মম বুকের জমিনে শুয়ে থেকো
পরম নির্ভরতায়— অনন্ত কাল
মম হৃদকম্পন তব প্রেম অবগাহনে
অধীরতম কাব্য যেন এক —উদাসীর বাতায়নে।
তুমি বুঝে যাবে— এক নিমিষে;
তুমি খুঁজে পাবে, তোমার সেই কাঙ্ক্ষিত লাল...
হে মহীরুহ মহীয়ষি রমনী
আপনি ছিলেন পাশে সদা যোগ্য সহধর্মীনি হিসেবে
বঙ্গ বন্ধুর আনন্দ বেদনা বঞ্চনা অর্জনের প্রতিটি পদক্ষেপে।
আপনিই আগলে রেখেছেন
বঙ্গবন্ধু পরিবার সতত বহমান সংকট স্রোতের প্রতিকূলে
ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর ছিলেন বলেই
একজন...
হে কবি,
সেই বাইশে শ্রাবণ আজ—
এই দিনেই তোমার মহাপ্রয়াণ—
নশ্বর ধরাধামে আজও যে অবিনশ্বর হয়ে আছে
যে দিন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে হয়ে;
তবু রেখে গেলে পদচিহ্ন তুমি...
যেন শ্রাবণ মেঘেদের প্রচন্ড ঝগড়া শেষে
তবেই রহমতের বৃষ্টি এলো নিষ্পাপ হাসি হেসে
রিম ঝিম সঙ্গীতে সতেজ প্রকৃতি যেন নাচে
বৈরী আবহাওয়া শেষেই যেন এই শুভ পরিণতি
— মিলনমন্ত্র গানে।
এমন মহেন্দ্রক্ষণে অভিমান ভেঙে...
অতঃপর তোমার কবিতা পড়ার প্রহর বুঝি এসেছে আজ তবে।
সারারাত তাই জেগে আছো আজি—প্রেমের প্রগাঢ় অনুভবে।
হয়তো ভাবছো বসে আনমনে শুধুই আমার কথা—
কী লিখিলাম আজ? কিছু কী লিখিলাম গোপন...
প্রিয়তমা,
গতকাল ঘুম ভেঙেছে মোর টিয়ে পাখির ডাকে
আজ সকালে ভাঙলো ঘুম কোকিলের কুহু কুহু গানে
বারান্দায় গিয়ে দেখি তাদের অনেক কৌতূহলে
কড়ই গাছের আড়াল থেকে তন্ব তন্ব করে
খোঁজে বের...
বৃষ্টি পড়ে বৃষ্টি পড়ে— শ্রাবণ বেলার কাব্য করে
রিম ঝিম ঝিম সুর বাজে দুঃখরা তাই ঝরে পড়ে।
পাথর চাপা কান্না গুলো তেমন করেই বুকটা যেন হাল্কা করে।
দুঃখহীন ক্ষণ এনে দেয় তোমার...
দেখিতে দেখিতে অর্ধ বৎসর
হয়ে গেলো যে পার,
সুপ্রিয় সূর্য পুত্র আমার,
ঘর আলোকিত করে রাখে
যেমন করে ভোরের সূর্য
দূর করে দেয় তিমির রাতের আঁধার;
তাই আদর করে...
©somewhere in net ltd.