![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
আজকেই হলো শেষ— এই বৎসরের
অফিসে আদালতে কর্মব্যস্ত নগরের,
মুজিব বর্ষের; চাওয়া পাওয়ার হিসেব নিকেশে
নষ্টালজিক কিছুক্ষণ, হয় যদি আগমন— হোক না
আজকেই নয়তো সব শেষ অমিত সম্ভাবনার সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।
সুন্দর আগামনী ধ্বনি...
কাব্যিক ভ্রমণে মম হে সহযাত্রি
প্রেরণা হয়ে দিবারাত্রি
করেছো ঋণী কেবল
তোমারে তোমাদেরে স্মরণ করি তাই আজও শ্রদ্ধাভরে
হয়ত পারিনি অতটা হৃদয়গ্রাহি করে
যতটা চেয়েছো তুমি তোমরা
অনেকেই ভেবেছে নিছক বিড়ম্বনা শুধু
অযথা কালক্ষ্যাপন—ভালোলাগেনি...
বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা
লেখা আছে তা— সব বাঙালির অন্তরে
মহান একাত্তরে তাঁর তর্জনীর ইশারায়
বাঙালি উন্নত শির বিশ্বের দরবারে
বজ্রকন্ঠে তাঁর কেঁপে ওঠেছিলে স্বৈরাচারের মসনদ।
পাকহানাদার রাজাকার আরও যত জালিম
তাই হুশিয়ার সাবধান,বাংলার মাটিতে আলো...
শীতের চাদরে ঢাকা যেন গোটা বাংলাদেশ
শখের দেয়ালে রাজপথে উন্মুক্ত প্রাঙ্গনে
বিজয়ী ডিসেম্বর বিলোয় আনন্দ রেশ
কুয়াশার চাদর ভেদ করে..
হলুদ সরষে ফুল প্রতীক্ষার প্রহর গুণে।
বহিছে শীতল হাওয়া
চাতক মম প্রাণ উষ্ণতা তাই খোঁজে
কোথায় যাবে...
ব্লগ ডে এসেছে আবারও নেই শুধু সেইসব দিন
কত স্মৃতি ভাসছে তাই মম মনের মুকুরে।
কোথায় যে হারিয়ে গেল সেইসব প্রজাপতি দিন
রাত জাগা পাখিদের কলরব—রংধনু রঙিন
বর্ণিল ঝিলিমিল যেন তিমিরে...
লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন যে দেশ
বৈষম্য আর অবিচারের প্রতিবাদে যার জন্ম হলো
এহেন হীন কাজ কাম্য হতে পারে না সেইখানে সেইদেশে
বাংলা পবিত্র জমিনে—
মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সংঘাত নয়
মানুষের অধিকার যেন...
শুভ জন্মদিন হে রাহমাতুল্লিল আলামিন
পথহারা দিশেহারা মানবের তরে
তুমি এসেছিলে ভবে আলোকবর্তিকা হয়ে
স্রষ্টার অশেষ কৃপায়—
হে সিরাজুম মুনিরা হৃদয়ের গহীণ থেকে
বিনম্র শ্রদ্ধা অফুরাণ ভালোবাসা তোমার তরে।
এ জীবনে তোমার ঋণ —শোধ হবে না...
আমি মায়ের কাছে যাবো..
আমাকে হাসু আপার কাছে পাঠিয়ে দিন..
তার কোন আবদার রাখা হয়নি সেদিন
তপ্ত বুলেটের আঘাতে হৃদয় বিদারক পরিণতি
কতৈনা নিষ্ঠুর নিয়তি কতিপয় বিপথগামী সৈনিকের জিঘাংসায় ইতিহাসের নিষ্ঠুর তম...
সাদা কাশফুল হাতে যেন ভূবন ডাঙার হাসি
হাসিতে উদ্ভাসিত চারিদিক, খুশির ঝিলিক
যেন রঙিন প্রজাপতি এক শরতের কাশবনে আনমনে
মেলে দিয়ে রঙিন পাখা স্বপ্নসঙ্গমে তুমি কী তবে খুঁজেছো আমারে
গোপন স্বপনসম...
সাদা কোমল কাশফুল
যেন তোমায় রয়েছে ঘিরে
তোমার অপার পেহলবতায়
একরাশ মুগ্ধতা—ঝরে পড়ে চারিদিকে
ভোরের শিশিরের মতো নিরবে।
যেন খুব করে ছুঁয়ে দিলে এভাবেই
হৃদয়ের গভীরে—অনুভূতির শিকড়ে
তুমি যেন কেমন আপনেরও আপন—হৃদয়ের মাঝারে
পাঁজড়ের হাড়...
দুজনার ভালোবাসা—কোথায় আজ দাঁড়িয়ে?
ভেবোনা ক্ষয়ে গেছে, ক্ষয়িষ্ণু চাঁদের মতন।
আজকের পৃথিবীটা আপন কক্ষপথে কোনখানে?
পরখ করে নিলাম
কিছুটা সময় সেখানেই দিলাম
জীবন সংগ্রাম করে যেতে হয়..
ধ্রুবতারা আজও ওঠে আ্কাশে—
পথহারা নাবিক আজও খুঁজে...
শরতের কাশবন
যেন সাদা কাশফুল বিছিয়ে রেখেছে গায়ে
সাদা মেঘের ভেলা নীল আকাশের বুকে
ভেসে বেড়ায়—দুচোখে রঙিন স্বপ্ন এঁকে।
বৃষ্টি নামে প্রচণ্ড নিনাদে চমকে ওঠে
তপ্ত পৃথিবীর বুক
এই আমি আছি তোমার খুব কাছাকাছি
তোমারে কে করে...
কবিতা লিখিনি
তাই কী থেমে গেছে পৃথিবী
না!
পৃথিবী থামেনা— থামেনা প্রকৃতি
আপন কক্ষপথে ছুটে চলে চন্দ্র সূর্য গ্রহ নক্ষত্রমণ্ডলী..
তুমিও প্রাণান্ত চেষ্টায় ভুলে যাওয়ার দৃঢ় প্রতিজ্ঞায়..
শ্রাবণের দিন শেষে কাশবন কন্যা শরতের আগমন হলো
সাদা মেঘের...
সময় বয়ে চলে খরস্রোতা নদীর মতো
সময় চলে যায়—
স্মৃতির স্তুপ পড়ে থাকে,
নিরবে নিভৃতে চলার পদচিহ্ন হয়ে
পৃথিবীর বুকে—খরস্রোতা নদীর বাঁকে।
কখনও পাহাড় কখনও চ্যুতি
কখনও খাড়া ঢাল রাজ্যের দূর্গতি
কখনও পলল স্তূপ
মিষ্টি মধুর...
অবশেষে সেই উৎসব মুখর ক্ষণ এসেছে আজ শ্রাবণবেলা শেষে
প্রিয়তমা করো হে আলিঙ্গন এই আনন্দঘন ক্ষণে!
ভালোবেসে মুরে, এমন সময় থেকো না আর দূরে
তুমি জন্মেছিলে আজে এই অবণীর পরে
শুধু...
©somewhere in net ltd.