নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
‘ভাই, এতদিন কোথায় ছিলেন
ছিলেন তো বেশ সুস্থ?
মাঝে মাঝেই মনটা আমার
আপনাকেই খুঁজতো।’
‘জি ভাই, আমি ভালোই ছিলাম
তবে ছিলাম একটুখানি ব্যস্ত।
জানেন তো, এই আমার উপর
পদ্মাসেতুর দায়িত্বটা ন্যাস্ত।’
‘কাটলো কেমন ইদের ছুটি
কেমন খেলেন মাংস রুটি
জানতে...
তালগাছ একপায়ে খাড়াইয়া
আসমানে উঠে গেছে সবগাছ ছাড়াইয়া
ঐখানে বাসা বেঁধে বাবুইয়েরা
দেখে মুখ বাড়াইয়া-
একপাল ক্ষ্যাপা ষাঁড় দৌড়ায়
ধানক্ষেত মাড়াইয়া
লাঠি হাতে পিছে পিছে পোলাপান ছুটছে
ষাঁড় দেবে তাড়াইয়া
এতসব গ্যাঞ্জাবে নুরু ভাই চশমাটা
ফেলেছেন হারাইয়া
মুখটারে...
ফুলের মালা পরিয়ে দিলাম তোমায় আপন হাতে
কথাঃ সৈয়দ শামসুল হক
সুরঃ বশির আহমেদ
পরিচালকঃ কাজী জহির
কণ্ঠঃ সাবিনা ইয়াসমি
শ্রোতাঃ আপনারা
ওগো বলো মনে কী যে দোলা এসে লাগে
কথাঃ সৈয়দ শামসুল হক ও গাজী মাজহারুল...
আস্তে আস্তে ভেজানো দরজাটা সামান্য ফাঁক করে ভেতরে মাথা ঢুকিয়ে উঁকি দিল বুড্ডা। মনা ভেতরে টেবিল ল্যাম্পের কাছে নুয়ে পড়ে গভীর মনোযোগে পড়ছে। ওর ফার্স্ট টার্ম পরীক্ষা চলছে।
বুড্ডা বিড়ালের মতো...
মাত্র কিছুক্ষণ জেনারেল ভাবলেন। তারপর কন্ডাক্টিং অফিসারকে নিজের ইচ্ছের কথাটি জানালেন।
শ্রীলংকায় বটগাছের সংখ্যা কেমন তা জেনারেলের জানা নেই। তাঁর ইচ্ছে ছিল একটা...
বেলা শেষের চিহ্ন
যা কিছু পড়েছি
সব ভুলে গেছি
স্মৃতির পাতারা শাদা
সোজা কথাটাও
আজ মনে হয়
যেন দুর্জ্ঞেয় ধাঁধা
এইতো দুপুরে
পথে দেখা হলো-
দেখুন কী মুশকিল
নাম ধাম তার
চেহারা সুরত
মনে নেই একতিল
সকালের দিকে
বাজারে গিয়েছি
সওদাভর্তি থলে
‘একি! এত রাতে
কই...
বাংলাদেশে ফেরত আসার দিন কলম্বো বিমানবন্দরে যাওয়ার প্রাক্কালে কিছুটা পথ ঘুরে মাতুগামা উপশহরে আসা হলো আরাশিগেকে উপহারটা দেয়ার জন্য। কিন্তু আরাশিগের টেলিফোন বুথ তখনো খোলা হয় নি। আশেপাশের...
‘আপনার এখান থেকে আমি বাংলাদেশে ফোন করতে চাই।’
শ্রীলংকার কুকুলেগংগা জেলার মাতুগামা উপশহরের এক টেলিফোন বুথে ঢুকে ইংরেজিতে এ কথা জিজ্ঞাসা করতেই দশ-বারো বছরের কিশোরীটি তার মুখমণ্ডলে একটা অপূর্ব নির্মল হাসি...
জাতীয় জাদুঘরের মিলনায়তনে কবিতাসন্ধ্যা ছিল। ঋতুর এক বান্ধবীর তাতে একটা আবৃত্তি ছিল। বান্ধবীর কারণে ঋতুর সেখানে যাওয়া এবং ঋতুর যাওয়ার খবর পেয়ে আমিও গিয়েছিলাম, তবে কবিতা আবৃত্তি শুনতে নয়, ঋতুর...
ইসলামের অহেতুক সমালোচনা কেন?
লিখেছেন সনেট কবি, ২২ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
ব্লগীয় ঈদ
লিখেছেন স্রাঞ্জি সে, ২২ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:২০
নিজে খাই এবং অন্যেকে খাওয়ার ব্যবস্থা করি
লিখেছেন...
১
আমার ছিল একটি রাধা
নাম ছিল তার নদী
কাজ ছিল তার নিরবধি
সারেগামা সাধা
তার ছিল না প্রেমের মোহ
ছিল ভাতের খিদে
তার ছিল খুব সাদাসিধে
ফুলের সমারোহ
২
মাথায় আমার টাক পড়েছে
তাই ভুলে যাই পড়া
হাতের লেখা খারাপ বলে
তিন...
যখন তোমার ভাল্লাগে না
তখন তুমি করবে কী?
খামচে ধরে বেজির দু পা
কুস্তি খানিক লড়বে কি?
রাতদুপুরে লাগলে খিদে
লাউ দিয়ে স্যুপ রাঁধবে কি?
লাত্থি মেরে ইটের দেয়াল
গানের সুরে কাঁদবে কি?
অন্ধকারে একলা ঘরে
পোজ দেবে...
একবার এক চিলের দেশে
খবর গেল রটে
চিল ছানাদের কান নিতে আজ
আসছে মানুষ ছুটে
দৌড়ে পালায় চিলেরা সব
আতঙ্ক আর ত্রাসে
বগল দাবায় বউকে তুলে
সেফাতুল্লাহ হাসে
হয়ত তুমি তুড়ি মেরে
উড়িয়ে দেবে সবই
কিন্তু এসব সত্যি বলেই
নীরব ছিলেন...
সতর্কতা
লেখাটা প্রাপ্তবয়স্কসম্ভবা। শিরোনামে ইচ্ছে করেই ‘আঠার যোগ’ লেখা হয় নি, পাছে কেউ ভুল ভেবে বসেন অধিক হিটের উদ্দেশ্যে এ চালাকি। তবে পড়তে পড়তে ‘আঠার যোগ’ সুলভ কোনো রশদ না পাওয়া...
১
এটা তোর জীবনের এমন এক ট্র্যাজেডি, যা কেবল আমার আত্মতুষ্টির জন্য ঘটেছিল। এটি একপক্ষে এক মর্মন্তুদ নিষ্ঠুরতার কাহিনি, অপরপক্ষে নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগের কিসসা, যা কেউ কোনওদিন শোনে নি, এমনকি স্বপ্নেও ভাবে...
©somewhere in net ltd.