![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
রাগে এবং দুঃখে জাহিদের বুকের ভেতরটা জ্বলেপুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে। একটা ইজি চেয়ারে গা এলিয়ে বসে আছে সে। সামনে রাখা টিপয়ের উপর দু’পা পাকিয়ে দোলাচ্ছে। স্পোর্টস চ্যানেলে পেপসি তিন জাতি...
প্রথম গানটায় একটা চমক আছে। দেখি, এটা কে পারেন
শেষ করছি ভিন্ন রশদে
১১৯-মে মজা আরাহা হে
প্রায় ৫০০০ বছর আগে মিশরীয়গণ ‘প্যাপিরাস’ গাছ থেকে মসৃণ ও সমতল পৃষ্ঠ বিশিষ্ট
বস্তু আবিষ্কার করেন, যার উপর লেখাজোখা করা যেতো। দ্বিতীয় শতকের গোড়ার দিকে
চীনে কাগজ প্রস্তুতপ্রণালি শুরু হয়;...
শিমুলের মতো সুন্দরী মেয়ে আজও দেখি না; সারাদিন কেটে গেছে ওর উড়ন্ত ওড়নার রংধনু দেখে, আমার দিকে ফিরেও চায় নি– কেটে গেছে দিনের পর দিন এভাবেই; বহু বহুদিন।
ওর বিয়ে হয়ে...
একবার বিভিন্ন পত্রিকায় এরকম একটা
খবর বেরোলো - পুলিশের গুলিতে
যুবকের মৃত্যু। চোখ সরু করে সেফাতুল্লাহ
এসব হেডিং দেখেন; তাঁর ঠোঁটে ঝুলতে থাকে
তাঁর স্বভাবজাত হাসি। তিনি একটার পর একটা
পত্রিকা পালটাতে...
যেদিকে তাকাই শব্দরা ওড়ে
ছড়ার কণারা ঝাঁকে ঝাঁকে
পাহাড়ের খাঁজে আকাশে ভূ-তলে
মেঘ ও নদীর বাঁকে বাঁকে
আমাদের গাঁয়ে তোমার শহরে
বাগানে, বাড়ির ছাদটাতে
ছড়ারা বিষম কুসুম ফোটায়
চাঁদ ঝলমল রাতটাতে
ফসলের মাঠে ঢেউয়ের বাতাসে
পাখিদের গানে গাছে গাছে
লাঙল...
তালগাছে এক ষাঁড় উঠেছে
চিকন একটা মই বেয়ে
পাগলা খাঁসি খাচ্ছে খাবি
বিন্নি ধানের খই খেয়ে
বেজির সাথে লড়াই করে
বাঘটা ভীষণ হাঁপাচ্ছে
কানের ভেতর ডেঙ্গু মশা
সিংহটা তাই লাফাচ্ছে
মাকড়সাকে খামচি দিয়ে
পালাচ্ছিল টিকটিকি
আঁঠার জালে আটকে...
নাম ছিল তার দোস্তগীর
সে ছিল এক মস্ত বীর
থাকতো সে খুব ব্যস্ত
রোজ সকালে কুয়োর পানি
উঠোনে সে সেঁচতো
পান্তা খেয়ে সেই পানিতে
তিড়িংবিড়িং নাচতো
আর কী কী সে করতো
শুনলে তোমার চোখটা হবে
একটা ভীষণ গর্ত
সারা...
তখন আমার অল্প বয়স, কতই বা আর হবে
মা-চাচি আর খালা-ফুপুর কোল ছেড়েছি সবে
তখন আমি তোমার মতো ছোট্ট ছিলাম কী যে
গেরাম ভরে ঘুরে বেড়াই বাবার কাঁধে চড়ে
সকালবেলা বিছনাখানি থাকতো রোজই ভিজে
ওসব...
আমার অনেক দিনের ইচ্ছে, একজন ফেইসবুকার ও ব্লগারকে নিয়ে একটা গল্প লিখবো। সময়ের অভাবে গল্পটা লিখতে না পারলেও মনে মনে এর প্লট গুছিয়ে রেখেছি।
সে একজন মেয়ে হবে। অতএব, গল্পের...
আমার পিসি অন থাকা মানে অবিরাম গান বাজতে থাকা।
অহনার সাথে যখন খুব বেশি বেশি কথা হতো, দীর্ঘ সময় ধরে, মাঝে মাঝে সে বলতো, তোর কাছে কি তোর গানই বড়ো, নাকি...
দশ-এগার বছর বয়সের কালে মায়ের চোখে ধূলি দিয়ে দুই মহাধূরন্ধর বন্ধুর সাথে পদব্রজে বাড়ি থেকে তিন মাইল দূরবর্তী জয়পাড়া সিনেমা হলে গিয়ে জীবনের প্রথম ছায়াছবিটি দেখে রাত দশটার দিকে...
আমার সব ‘প্রথমে’র রেফারেন্স পয়েন্ট হলো ১৯৭১। তখন বয়স কত ছিল জানার উপায় নেই, কারণ কৃষকের ছেলের জন্মতারিখ লিখিত থাকে না, ধাইমার হাতে সে ভূমিষ্ঠ হয়; মা-চাচি-দাদি-নানিরা ঘোর বৃষ্টির দিনে,...
‘একদিন তো মরেই যাবা
মরার আগে কী কী খাবা?’
জানতে তুমি চাইছিলা।
বিশেষ বিশেষ সেই খাবার
লিস্টি করে দেই আবার
ছোট্টকালে তুমিও তা খাইছিলা।
আমায় তুমি পারবা দিতে
উস্তা ভাজি যা নয় তিতে?
পারবা দিতে পাকা মরিচ
যেগুলো হয়...
বিখ্যাত দার্শনিক ও মহান চিত্রকর দমুহ্মা ললিখ বলিয়াছেনঃ
בלוגרים עובדים עלבלוגים বা 博主為博客工作 যার অর্থ Bó zhǔ wèi bókè gōngzuò - Dhamuhama Lilikh
এই ভাবাদর্শে উদবুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের নায়করাজ রাজ্জাক ১৯৭৭ সালে...
©somewhere in net ltd.