নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
প্রতিরাতে বারোটা বাজলেই তোমাকে দেখি
শিফন শাড়িতে ঝরে পড়ে সুনিপুণ হাসি
তখন ভাবি ছাইছুতো এ ব্লগ লেখালেখি
এর চেয়ে ঢের ভালো প্রেম-ভালোবাসাবাসি
তোমার ছায়ামুখ একটু আধটু যা দেখি-
অঙ্গে অঙ্গে সুধা, সুরে তুমি গানের বায়স!
এসব...
কবিতার জন্য দীর্ঘ শীতঘুম চাই বিশ্রামের।
উলের বুনন, আঙুলের ঠুকোঠুকি, জেগে উঠে ফের।
পামট্রি’র বাবুইবাসা
নিখুঁত কবিতাঘরের মতো খাসা।
প্রেমাহত নরনারী,
জেনে রাখো, কবিতার বিদগ্ধ ঘরবাড়ি।
সব শুনে তোমার মুখে...
প্রতিটা গভীর রাতে, যখন অতলান্ত নিদ্রায় ডুবে গেছি-
বহূদূর আসমান থেকে
ভেসে আসা সুরের মতো বেজে ওঠে এক মহীয়সী কণ্ঠ : ‘জাগো’।
আধো নিমীলিত চোখে ঘুমের জড়তা; আঁধারের ছায়ায়
কেউ কি বসে...
কুটিমিয়ার বয়স তখন নয় কী দশ। গ্রীষ্মের এক ঝিমধরা দুপুরে ঘরের মেঝেতে খালি গায়ে শুয়ে সে গড়াগড়ি খাচ্ছিল। এমন সময় প্রাণের বন্ধু গুঞ্জর আলী এসে হাঁক দেয়, ‘ও কুডি, গাব...
সোনালি বলেছিল, আমাদের বাসর হবে
আড়িয়াল বিলের মাঝখানে ডিঙ্গি নৌকোর ছাদখোলা পাটাতনে
শরতের কোনো পূর্ণিমায়
শাদা-কালো মেঘগুলো বার বার জোসনা ঢেকে দিবে;
দক্ষিণের কালিগাঁও থেকে উড়ে আসা বাতাসে
উজানে ভেসে যাবে আমাদের...
ব্লু নাইলের পশ্চিম তীর ধরে হাঁটতে হাঁটতে বুড়িগঙ্গার কথা মনে
পড়বার কারণ দেখি না। সূর্য ডুববার চার ঘণ্টা পরও
বাতাসের ভাঁপ বুকে এসে বিঁধলে নদীতে নাববার দুর্মর ইচ্ছেরা
পামর সংশয়ে ক্রমশ...
কতদিন ঘরের ভিতর বন্দি থাকা যায়?
মন খুব ছটফট করে বাইরে বেরোবার জন্য। পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘুরে বেড়াতে সাধ হয়। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার ইচ্ছেরা দুর্মর হয়ে ওঠে। অফিসের কর্মব্যস্ততায় ডুবে যেতে...
আর মাত্র ক\'টা দিন, সন্তানদের লেখাপড়ার পাট চুকিয়ে নতুন সংসারে ছেড়ে দিয়ে
এ শহর ছেড়ে চলে যাবি, বাপদাদা আর শ্বশুরশাশুড়ির জন্মভিটায়
যেখানে তোর ছাত্রীজীবন গড়ে উঠেছিল আমকাঁঠালের ছায়ায় আর পদ্মানদীর
তুখোড় ঢেউয়ে সাঁতার...
আমার পিসি অন থাকা মানে অবিরাম গান বাজতে থাকা।
অহনার সাথে যখন খুব বেশি বেশি কথা হতো, দীর্ঘ সময় ধরে, মাঝে মাঝে সে বলতো, তোর কাছে কি তোর গানই বড়ো, নাকি...
তুমি কাছে এলে ভালো থাকি আমি
যতখানি ভালো থাকা যায়
এই পৃথিবীর সবটুকু মায়া
শুষে নিয়ে তুমি
আমার কপোলে প্রেম দাও
কী যে ভালো লাগে
কী যে ভালো লাগে তোমার চুলের সুগন্ধি
কতটা জীবন পার করে...
এমন সময়ে তুমি আসবে, যখন বিভোর বসন্ত অঘোরে লাল-নীল-হলদু ছড়াবে;
তখন নবীন কিশলয়ের মতো গজিয়ে উঠবে প্রেম। পৃথিবীর চোখ
তৃষ্ণায় ছানাবড়া হবে, মানুষে মানুষে অদ্ভুত সম্মিলন।
কখনো কখনো এত বেশি ভালো লাগে,...
আমরা যে হাইস্কুলে পড়তাম তার নাম মালিকান্দা মেঘুলা মাল্টি লেটারেল হাইস্কুল। আমাদের গ্রাম থেকে হাইস্কুলের দূরত্ব দেড় মাইলেরও বেশি। সে-স্কুলে আবার দুই শিফটে পড়ানো হতো। সকালের শিফটে মেয়েদের, আর দুপুরের...
মেয়েটা কালো বলে লোকটা খুব আফসোস করতেন, হায়, আমার মেয়েটা সুন্দর হলো না!
আফসোস করতে করতে একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি দেখতে পেলেন, মেয়েটা খুব মিষ্টি ও সুন্দরী হয়ে...
উৎসর্গ : কবি ফরিদ আহমদ চৌধুরী। তিনি আমাকে নিয়ে তিন-তিনটে সনেট লিখেছেন, তাঁর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমি তাঁকে কিছুই দিতে পারি নি। এ পোস্টটি তাঁর নামে।
আমার আগে লেখা কিছু পোস্টের লিংক
১।...
©somewhere in net ltd.