নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
সবার জন্য ভালোবাসা। সবার জন্য শুভকামনা- একদিন সকালে ঘুম থেকে জেগে দেখবেন, আলোর হাসিতে ঝলমল করছে বাতাসের কণা, গাছের পাতারা আনন্দে দুলছে রোদের আড়ালে, চারিদিকে তাকিয়ে দু’চোখ উজাড় হয়ে যাচ্ছে...
আমি কোনোদিনই আমার জন্মগ্রাম ডাইয়ারকুম ছেড়ে শহরে আসতে চাই নি। বাঁচার তাগিদে শেষ পর্যন্ত জীর্ণ কুঁড়েঘর ছেড়ে আসতে হয়েছে আলোর শহরে। এখানে আমার ভিত্তিপ্রস্তর প্রোথিত করেছি। অথচ আমার সমগ্র সত্তা...
যাত্রীদের ডেকে বাসে ওঠানোর জন্য চিল্লাতে চিল্লাতে হেল্পারদের গলা ফেটে যাচ্ছে, যাত্রীরাও দৌড়ে ছুটছেন বাসে ওঠার জন্য। আপনি বাসে উঠে হ্যান্ডল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন, বা অনেক কষ্টে পাওয়া একটা সিটে...
আমি যা চেয়েছি বিলকুল ভুল করে চাই নি কিছুই
আমাকে আজো ডাকে ভরা সারণির আড়িয়াল বিল
আমি আজো সাঁতার ভুলি নি, নিটোল পানিতে ডাহুকের ডুব
আমাকে সুখ দেয় ছোটো ছোটো ঢেউ, নিবিড় ও...
হাত ধরে বসে থাকি
আঙুলগুলো খুঁটি
তুমি শুধু চেয়ে থাকো
চোখে চোখ রেখে
নদীতে তুফান ডাকে
অন্তরে পাহাড় ভাঙে
নীরবতা ফুটে থাকে
মুখখানি থেকে
কখনো হঠাৎ করে
হাতদুটো বুকে ধরে
শুধাই- আবার কবে
আমাদের দেখা হবে
এইটুকু শুধু যাও বলে
কিছুই না...
খেলা শুরুর ৫-৬ মিনিট দেখতে পারি নাই। যখন টিভি সেটের সামনে, মনে হলো মেক্সিকো বেশ চাপেই রাখছে ব্রাজিলকে। কিন্তু একটু পরেই ধীরে ধীরে ব্রাজিলের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে খেলা।
প্রথম গোলটা ছিল...
বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া নির্ঝঞ্ঝাট ও বিবাদহীন রাখার জন্য মেক্সিকোর কাছে ব্রাজিলের ৪-৩ গোলে হারার বিকল্প নাই। আজ ফ্রান্সের কাছে আর্জেন্টিনার ৪-৩ গোলের হারে বাংলাদেশের আর্জেন্টাইন ভক্তদের হৃদয়ে যে-রক্তক্ষরণ হচ্ছে, ব্রাজিল...
নিতু এবং আমি
গল্পের চরিত্র, কিংবা চরিত্রের গল্প
২০০৮ সালের দিকে যখন প্রথম ‘গল্পকণিকা’ লিখি, তখন এর সাইজ ছিল এক লাইন। এরপর এক লাইন থেকে দেড় লাইন, তিন লাইন, এক প্যারাগ্রাফ। সর্বোচ্চ...
মামার ছিল হুলো বিড়াল
আমার ছিল পুষি
সুমির ছিল জুতোর ফিতা
রুমির ছিল খুশি।
ওদের ছিল ফুলের ঝুড়ি
রোদের ছিল সাথি
ঘরের ছিল পাটের দড়ি
পরের ছিল হাতি
সবাই গেল নদীর পাড়ে
গদাই কোথা র’লো?
কলার পাতে চড়ুইভাতি
বলার কিছু হলো?
৫...
১
দেখুন কী তার করুণ হাসি
খায় সে নিত্য পোলাও খাসি
আরো সে খায় আটার রুটি
তিন কুড়ি ’পর আরো দুটি
চাল যদি হয় আমন-আউশ
খায় মিটিয়ে মনের হাউশ
পেট ভরে না যতই সে খায়
খাবার লোভেই...
অনিকেত শহর। আমার তখন
দু চোখে গনগনে সূর্য আর
বিরাণ পা জুড়ে হাজারমণী পাথর।
আমারে হয়ত ‘দু দণ্ড শান্তি’ দেবে
কাজল পরা কবিতার মেয়ে।
সে আমায় কবিতা শুনিয়েছিল
অধীত অতীতের হেমখনি খুঁড়ে
আজও সেই পঙ্ক্তির...
আলেয়া আপুর পা ছুঁয়ে যেদিন বললে, ‘আমাকে তোমার সঙ্গিনী করো, দিদি’,
আপু হাসলেন। তারপর তোমার চোখে কালোফ্রেম চশমা, লালপেড়ে সাদা শাড়ি
পরনে, বুকের কাছে বই - একদিন আলেয়া আপুকে ছাড়িয়ে হয়ে উঠলে...
তারপর তোমাকে বেশ কিছুদিন দেখি নি
যতবার ডাক পাঠিয়েছো মুহুর্মুহু মেসেজে, যতবার
খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুলে ফেলেছো সবগুলো জানালা, যতবার
বলেছো দেশে ফিরলেই ওড়নায় একগুচ্ছ সুগন্ধি মাখাবে একুশে চত্বরে, যতবার
বলেছো কবিতা লেখো তুমি, তোমারও...
দুঃখিনী মেয়েটার কথা
মেয়েটা দুঃখিনী খুব
তীব্র ডিপ্রেশনে রোজ রোজ কাঁদে
আর ভালোবাসা সাধে
একদা তুফানের কালে ডেকে নিয়ে শয্যায়
রাতভর অপূর্ব সঙ্গম দিল সুনিপুণ দক্ষতায়
সেই ছিল শুরু
এখন আর সে কাঁদে না, ভালোবাসাও সাধে...
©somewhere in net ltd.