নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আমি এক সহজ-সরল কৃষানের ছেলে। সর্বশরীরে
মাটির তাজা ঘ্রাণ। আমার গলায়
পল্লী ও বাউলের গান, যা থেকে আমি প্রাণ পাই,
আর মনে হয়, সত্যিকারের গান যদি কিছু থেকে থাকে-
তা...
অপ্সরা, বরুণা বা শায়মা হক এ ব্লগের সবচাইতে জনপ্রিয় ব্লগারদের একজন। অত্যন্ত মিশুক ও হাসিখুশি স্বভাবের এ ব্লগার সবাইকে খুব সহজেই আপন করে নিতে পারেন। ব্লগে, আমার জানা ও...
১৯৮৯ সালের মার্চ-এপ্রিলে সিলেট শহর থেকে আমি প্রথম ওয়াকম্যান কিনি এবং ঐদিনই ৩টা ক্যাসেট কিনি যার মধ্যে একটা ছিল রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার অ্যালবাম (নাম মনে নাই)। ৩টা ক্যাসেটই ঘুরেফিরে...
হেডনোট
এ পোস্টটি ভিন্ন একটি ট্যাবে ওপেন করে ৫ মিনিটের মতো অপেক্ষা করুন; এ সময়ে সবগুলো গান লোড হয়ে গেলে পোস্ট দেখতে কোনোরূপ বিড়ম্বনা পোহাতে হবে না।
কোনো কোনো গান একাধিক...
Be the one I\'ve been waiting for my whole life....
তুমি ছিলে সেই অমরাবতীর পাখি
যাহার লাগিয়া একটি জীবন নদী
তোমার অধরে তীব্র আলোর ক্ষুধা
নীরব দহনে দুঃখী বনস্পতি
ঘাসের শরীরে শিশিরের বেদনারা
চাঁদের আলোয় মৃত...
১
মুঠি খোলো, অন্ধকারে একঝাঁক নরম অক্ষর;
পালকেরা ঝরে পড়ে।
লিখো নি; যাকে তুমি আজন্ম চেয়েছো, নীরবে
ভুলে গেছো তার নাম ও গন্ধ; সবকিছু
২৮ মে ২০১৩
২
পাঁজর ফুঁড়ে তীব্র বেরিয়ে পড়ে জ্বলন্ত আগুন, টগবগে বাঘ।...
রাগে এবং দুঃখে জাহিদের বুকের ভেতরটা জ্বলেপুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে। একটা ইজি চেয়ারে গা এলিয়ে বসে আছে সে। সামনে রাখা টিপয়ের উপর দু’পা পাকিয়ে দোলাচ্ছে। স্পোর্টস চ্যানেলে পেপসি তিন জাতি...
প্রথম গানটায় একটা চমক আছে। দেখি, এটা কে পারেন
শেষ করছি ভিন্ন রশদে
১১৯-মে মজা আরাহা হে
প্রায় ৫০০০ বছর আগে মিশরীয়গণ ‘প্যাপিরাস’ গাছ থেকে মসৃণ ও সমতল পৃষ্ঠ বিশিষ্ট
বস্তু আবিষ্কার করেন, যার উপর লেখাজোখা করা যেতো। দ্বিতীয় শতকের গোড়ার দিকে
চীনে কাগজ প্রস্তুতপ্রণালি শুরু হয়;...
শিমুলের মতো সুন্দরী মেয়ে আজও দেখি না; সারাদিন কেটে গেছে ওর উড়ন্ত ওড়নার রংধনু দেখে, আমার দিকে ফিরেও চায় নি– কেটে গেছে দিনের পর দিন এভাবেই; বহু বহুদিন।
ওর বিয়ে হয়ে...
একবার বিভিন্ন পত্রিকায় এরকম একটা
খবর বেরোলো - পুলিশের গুলিতে
যুবকের মৃত্যু। চোখ সরু করে সেফাতুল্লাহ
এসব হেডিং দেখেন; তাঁর ঠোঁটে ঝুলতে থাকে
তাঁর স্বভাবজাত হাসি। তিনি একটার পর একটা
পত্রিকা পালটাতে...
যেদিকে তাকাই শব্দরা ওড়ে
ছড়ার কণারা ঝাঁকে ঝাঁকে
পাহাড়ের খাঁজে আকাশে ভূ-তলে
মেঘ ও নদীর বাঁকে বাঁকে
আমাদের গাঁয়ে তোমার শহরে
বাগানে, বাড়ির ছাদটাতে
ছড়ারা বিষম কুসুম ফোটায়
চাঁদ ঝলমল রাতটাতে
ফসলের মাঠে ঢেউয়ের বাতাসে
পাখিদের গানে গাছে গাছে
লাঙল...
তালগাছে এক ষাঁড় উঠেছে
চিকন একটা মই বেয়ে
পাগলা খাঁসি খাচ্ছে খাবি
বিন্নি ধানের খই খেয়ে
বেজির সাথে লড়াই করে
বাঘটা ভীষণ হাঁপাচ্ছে
কানের ভেতর ডেঙ্গু মশা
সিংহটা তাই লাফাচ্ছে
মাকড়সাকে খামচি দিয়ে
পালাচ্ছিল টিকটিকি
আঁঠার জালে আটকে...
নাম ছিল তার দোস্তগীর
সে ছিল এক মস্ত বীর
থাকতো সে খুব ব্যস্ত
রোজ সকালে কুয়োর পানি
উঠোনে সে সেঁচতো
পান্তা খেয়ে সেই পানিতে
তিড়িংবিড়িং নাচতো
আর কী কী সে করতো
শুনলে তোমার চোখটা হবে
একটা ভীষণ গর্ত
সারা...
তখন আমার অল্প বয়স, কতই বা আর হবে
মা-চাচি আর খালা-ফুপুর কোল ছেড়েছি সবে
তখন আমি তোমার মতো ছোট্ট ছিলাম কী যে
গেরাম ভরে ঘুরে বেড়াই বাবার কাঁধে চড়ে
সকালবেলা বিছনাখানি থাকতো রোজই ভিজে
ওসব...
©somewhere in net ltd.