নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আকাশ আমার ভাল লাগে
জ্বলে গ্রহ তারা
মেঘগুলো যে ভেসে বেড়ায়
যেন বাঁধনহারা।
পাহাড় আমায় কাছে ডাকে
সবুজ পাতার বন
পাখপাখালীর সুরে মেতে
নেচে উঠে মন।
ঝর্ণা আমায় কেবল টানে
জোয়ার-ভাটা, নদী
নদীর জলে নাইতে পারো
সাঁতার জানো যদি।
সাগার আমায়...
একটা মশা ডাকছে আয়
একটা মশা যাচ্ছেনা
একটা মশা চুষে খায়
একটা মশা খাচ্ছেনা।
একটা মশা গাইছে গান
একট মশার অন্য ধ্যান
একটা মশার রক্ত পান
একটা শুধু প্যানর প্যান।
একটা মশা বসলে গালে
একটা থাকে পাহারায়
একটা...
কেউ দেখেনা নামাজ পড়নে
জ্বিনের সাথে কুস্তি লড়েন।
অন্ধ যারা নুইয়ে মরেন
ঝাড়-ফুকের সমাজ গড়েন।
হক মাওলা হক
পানি বাবার চোখ ইশারায়
ধরল পুটি বক।
ধ্যানে বসে নজর কাড়েন
মনের কথা বলতে পারেন।
প্রেম বিরহের কাটা ঝারেন
পানি পড়ায়...
লাল বান্দরের শখ হল
স্বর্গে যাবে সে
স্বর্গে বসে ভাল ভাল
খাবার খাবে যে।
সঙ্গে তার স্বঙ্গ দেবে
হুর পরীর দল
গেলাশ ভরে শরাব খাবে
আর খাবেনা জল।
সিরিয়াল দেখে রাত কাটাবে
দিন...
আমার কন্যারা বেড়ে উঠে বাবা ছাড়া
মা আবর্তে ঘূর্ণমান জীবন তাদের
সকাল দুপুর সন্ধ্যা জোছনা চাঁদের
সাথে তাদের হৃদ্যতা যেন রাস হারা।
আমার কন্যারা যেন আকাশের তারা
হাসি মাখা মুখে দাঁড়িয়ে ছাদের
কিনারায় দিন...
যা হবার তা হয়েই গেছে
নয়তো কারো হাত আছে
কান্না ছাড়া, ছন্ন ছাড়া এক
জীবন আছে।
এক জীবনে হয়না সবার
সয়না সবার এমন আছে
অপূর্ণতার এক ব্যর্থতার এক
জীবন আছে।
হয়তো জীবন তুচ্ছ নয়
গভীর কোন অর্থ আছে
চূর্ণতা...
আমাদের কাকাবাবু টাক নিয়ে ব্যস্ত
জোড়া চার কবিরাজ তার উপর ন্যস্ত।
লিকলিকে তেল মাথায় রোদ পড়ে যখনি
বাহ্ কতো ফাইন লাগে দেখে নিও তখনি।
কতো মাল মশলা মাখে রোজ সকালে
দুই চার ছিল চুল...
(ছবি গুগল সূত্রে)
\'\'নিয়ে যাবি? আমাকে নিয়ে যাবি?\'\'
হুম নিয়ে যাব।
বাবারা সাথে কোথাও বেড়াতে গিয়েছি তেমন মনে পড়েনা। এমন কোন দৃশ্য চোখে ভাসাতে চাইলাম, আসলনা। এমন কোন স্মৃতি নেই বাবার...
১.
জাকির স্যারে যখন টেনে ধরে কানটা
পালাবার পথ খুঁজে সবুরের জানটা
ধাক্কা খেয়ে শেষে
রুবিনা কাছে ঘেষে
ক্যাফে বসে রোজ দুই অন্থ্যন ফানটা।
২.
বাঘের মুখোশে বিড়াল বসেছিল পথে
শিয়ালের পা কাঁপে গিয়েছিল রথে
জলে মুখ আয়না
দেখে...
কলকল বহে নদী টলমল জল
দলবল ঘোলাজল খোকাদের দল।
যায় নৌকা পাল তুলি মাঝি গায় গান
মিঠা জল পানে জুড়ে পথিকের প্রাণ।
আলতা পায় যায় বধু কলসি খাকে
ওপারে ঐ বাবার বাড়ি নদীর বাঁকে।
সারিসারি...
লাল গরু চোখা শিং এল এক হাঁটে
গুতা গুতি করে শুধু দুধ নেই বাটে
খড় দিলে খায় গরু চড় দিলে রাগে
গুতো মেরে ছিলে দেবে যদি পায় বাগে।
কালো গরু...
নিজেকে আড়াল করে কী এমন সুখ
খুঁজে পায় লজ্জাবতী; শামুক যেমন
খোলশে গুটিয়ে রাখে নিজেকে তেমন
লজ্জা আবরণে ঢেকে রাখ দেহ মুখ।
নদীর জলের মতো ছলছল চোখ
গুলো আমার মনের ভেতর কেমন
যেন এক...
তার চোখে চোখ রাখা যায়না কিছুতে
নিথর দিঘীর জল এর মতো ধীর
শীতল মুখাবয়ব বিদ্ধ করে তীর
আমার বুকের ঠিক মাঝ বরাবর।
আমি তলে যাই আরো গভীরে নিচুতে
যেখানে আচলে চোখ মুছে নিয়তির
রেখা ক্ষয়ে...
একবার পেলে তাকে শুধু একবার
প্রশ্নহীন কেটে যাবে ক্ষনিক সময়
পুনর্বার ঋদ্ধ হোক অলীক প্রণয়
জল নয় চোখে আর শুধু দেখবার।
বুকের কাঁপন ঝড় হোক ছাড়খার
হাতখানা যদি দাও আর কিছু নয়
দেবে...
চাইলেই ধরা যেত রয়ে গেল ক্ষত
ধরাতো হলনা হাত অগভীর রাত
বুঝেনা তফাৎ আর ঘাত প্রতিঘাত
লাগাতার মন মাঝে একতারা বাজে।
শরত কাশের মতো জোছনার মতো
নবিন ঘাসের মতো কুয়াশা প্রভাত
ধূয়াসার মতো মেঘ...
©somewhere in net ltd.